You are currently viewing দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সাধারণ জ্ঞান

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সাধারণ জ্ঞান

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা হল ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত একটি প্রশাসনিক জেলা। এই জেলার সদর আলিপুরে অবস্থিত। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার উত্তর দিকে কলকাতা ও উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা, পূর্ব দিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র, পশ্চিম দিকে হুগলি নদী ও দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সাধারণ জ্ঞান

সীমানা : পূর্বে বাংলাদেশ, পশ্চিমে হুগলি নদী, উত্তরে উত্তর ২৪পরগনা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। আয়তন : এই জেলার আয়তন ১০,১৫৯ বর্গ কিমি।

  • দ্বীপের সংখ্যা : ৪০টি।
  • সর্ববৃহৎ দ্বীপঃ সাগর দ্বীপ।
  • প্রধান বনাঞ্চল : সুন্দরবন অঞ্চল
  • লােকসংখ্যাঃ ৭১,৪৭,০৭৬ জন।
  • প্রতি বর্গ কিলােমিটারে জনসংখ্যা : ৬৯৪ জন।
  • পুরুষ:  ৩৬, ৮৫, ৩১৫ জন।
  • মহিলা ও ৩৪, ৬১,৭৬১ জন।
  • সাক্ষরতার হার পুরুষ: এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৭৮.৮৯%।
  • সাক্ষরতার হার মহিলা : এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৫৬.৮৯%।
  • জনসংখ্যার আনুপাতিক হার গ্রামবাসী: ৫৮,১৯,২৮৫ জন।
  • জনসংখ্যার আনুপাতিক হার শহরবাসী: ১০,৮৯,৭৩০ জন।
  • জেলাসদর: আলিপুর দক্ষিণ ২৪পরগনার জেলাসদর।

মহকুমা: দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার মহকুমার সংখ্যা ৫টি। সেগুলি হল-ক্যানিং, কাকদ্বীপ, আলিপুর, বারুইপুর, ডায়মন্ডহারবার।

লােকসভা:  এই জেলার লােকসভা আসন ৪টি। যথা-জয়নগর, মথুরাপুর, যাদবপুর, ডায়মন্ডহারবার।

বিধানসভা: এই জেলার বিধানসভা আসন ২৮টি। যথা-পাথর প্রতিমা, সােনারপুর, বেহালা (পশ্চিম), পূর্ব বেহালা, কাকদ্বীপ, সাগর, পশ্চিম বিষ্ণুপুর, পূর্ব বিষ্ণুপুর, গার্ডেন রিচ, ডায়মণ্ডহারবার, ফলতা, সাতগাছিয়া, বজবজ, মহেশতলা, গােসাবা, বাসন্তী, কুলতলী, জয়নগর, পশ্চিম ক্যানিং, পূর্ব ক্যানিং, পশ্চিম মগরা হাট, মন্দির বাজার, পূর্ব মগরা হাট, ভাঙর, যাদবপুর, বারুইপুর, মথুরাপুর, কুলপি।

  • পুরসভা : ৭টি।
  • থানা: ৩১টি ।
  • গ্রাম পঞ্চায়েত : ৩১২ টি।
  • পঞ্চায়েত সমিতি ও ২৯টি।
  • কারখানার সংখ্যা: ৪,৮২১টি স্বীকৃত কারখানা।
  • ক্ষুদ্রশিল্পের সংখ্যা: ১৪,৪১০টি।

নদনদী: দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার নদনদী হলগােসাবা, সপ্তমুখী, বড়তলা, বিদ্যাধরী, কালিন্দি, মাতলা, রায়মঙ্গল প্রভৃতি।

কৃষিজ ফসল ও ধান ও পাট।

উৎসব: দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার প্রধান উৎসব হল–গঙ্গাসাগরের মেলা, গাজি সাহেবের মেলা, পীর সাহেবের মেলা, ঘুটিয়ারী শরিফের মেলা প্রভৃতি।

বিখ্যাত ব্যক্তি

অবিনাশ ভট্টাচার্য : ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ ২৪পরগনায় আরবালিয়ায় অবিনাশ ভট্টাচার্য জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন সন্ত্রাসবাদী বিপ্লবী এবং অরবিন্দ ঘােষের সহকর্মী হিসাবে স্মরণীয়। তিনি যুগান্তর, নারায়ণী প্রভৃতি পত্রিকাতে কাজ করতেন।

নীলরতন সরকার : নীলরতন সরকার ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ১ অক্টোবর দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নেতারা

গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বেলগাছিয়া আর,জি.কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, যাদবপুরের কুমুদ শঙ্কর রায় যক্ষ্মা হাসপাতাল এবং যাদবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেন।

• হেমন্তকুমার মুখােপাধ্যায় : তিনি ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার, সঙ্গীত শিল্পী ও চিত্র প্রযােজক হিসাবে তিনি খ্যাত।

• ত্রৈলােক্যনাথ চক্রবর্তী : ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর জন্ম হয়। তিনি বিজ্ঞান অনুরাগী, সাহিত্যিক ও হাসারসিক হিসাবে জনপ্রিয়। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ কঙ্কাবতী, ভূত ও মানুষ, যেফাকলা দিগম্বর, ডুমুর চরিত্র GR Art Manufactures of India

তিতুমীর : তিতুমীর হায়দারপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ১৭৮২ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রকৃত

নাম মির নিশার আলি। নারকেল বেড়িয়ায় বাঁশের কেল্লা প্রতিষ্ঠাতার নাম তিতুমীর।

বিখ্যাত স্থান

বজবজ : এখানে চটকল ও কেরােসিন তেলের ডিপাে আছে।

বকথালিঃ সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত স্বাস্থ্যকর স্থান ও পর্যটন কেন্দ্র।

যাদবপুর : বিশ্ববিদ্যালয়, যক্ষ্মা হাসপাতাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে।

আলিপুর : দক্ষিণ ২৪ পরগনার সদর শহর। এখানে চিড়িয়াখানা আছে। এছাড়া আবহাওয়া অফিস, জাতীয় গ্রন্থাগার, ভবানীভবন, টাকশাল, কাট, জেলখানা প্রভৃতি অবস্থিত।

কালীঘাট : কালীঘাটে অবস্থিত বিখ্যাত কালীমন্দির।

গঙ্গাসাগর : এখানে কপিলমুনির আশ্রম। হিন্দুদের পবিত্র তীর্থস্থান। প্রতি বছর মকর সংক্রান্তিতে পুণ্যার্থীদের বিপুল সমাগম ঘটে।

গার্ডেন রিচ : গঙ্গার উপকূলে অবস্থিত জাহাজ মেরামতি কারখানার জন্য বিখ্যাত। সুন্দরবন : এটি পৃথিবী বিখ্যাত অরণ্যভূমি। এখানে বিভিন্ন জীবজন্তু আছে। বিশ্ববিখ্যাত বাঘ রয়েল বেঙ্গল টাইগার এই বনে থাকে। এখানে কুমির প্রকল্প ও ব্যাঘ্র প্রকল্প রয়েছে। সুন্দরবনে গােলাবারুদ তৈরির কারখানা প্রভৃতি বহু কলকারখানা আছে। সুন্দরবনে সুন্দরী গাছ থাকার জন্য এই বনের এইরূপ নামকরণ হয়েছে।

• ডায়মন্ডহারবার : এখানে একটি বিখ্যাত পােতাশ্রয় আছে।

• খিদিরপুর : বৃহৎ জেটি ও জাহাজ মেরামতের জন্য বিখ্যাত।

সজনেখালি : দক্ষিণ ২৪ পরগনার সজনেখানি পাখির অভয়ারণ্যের জন্য বিখ্যাত।

সংক্ষিপ্ত জানা অজানা প্রশ্নোত্তর 

Q. কত খ্রিস্টাব্দে আলিপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিস প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর – ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে।

Q. ক্যালকাটা পাবলিক লাইব্রেরি কত খ্রিস্টাব্দে ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরিতে পরিণত হয় ?

উওর — ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে।

Q. খিদিরপুরে কে ডক তৈরি করেন ?

উত্তর – কর্নেল হেনরি ওয়াটসন।

Q. খিদিরপুরে ভূ-কৈলাস রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে?

উত্তর-  মহারাজ জয়নারায়ণ ঘোষাল।

Q. বজবজ বিখ্যাত কেন?

উত্তর – এখানে ভারতের অন্যতম কেরােসিন তেল ও পেট্রোল ডিপাে রয়েছে বলে।

Q. বেনাক দেবতা বেনাকির প্রভাব কোথায় ছিল ?

উত্তর- ডায়মন্ডহারবারে।

Q. এই দেবতার সৃষ্টি কীভাবে ?

উত্তর — কাটা হাতির দেহে গণেশের মুণ্ড জুড়ে সৃষ্টি হয় বেনাকির।

Q. সুন্দরবনে বর্তমানে কতগুলি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ?

উত্তর – ১৬২৯ টি।

Q. সুন্দরবনের আদি শিল্প কী ?

উত্তর → লবণ শিল্প।

Q. সুন্দরবনের অন্যতম সম্পদ কী?

উত্তর – মধু ও মােম।

Q. সুন্দরবনে কুমিরের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?

উত্তর – ক্রোকোডাইলস পােরেসাস।

Q. দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার সীমানা লেখাে।

উত্তর – উত্তরে কলকাতা ও উত্তর চব্বিশ পরগনা, পূর্বে বাংলাদেশ, পশ্চিমে হুগলি নদী, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর।

Q. দক্ষিণ ২৪পরগনার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা কত?

উত্তর– প্রাথমিক স্কুলের সংখ্যা ৩৬৭০টি, মাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা ৩৮৭টি, উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা ২৬৫ টি।

Q. দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার অধীনস্থ স্থানের একটি বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম লেখাে।

উত্তর-  যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।

Q. দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার প্রধান বন্য পশু কোনটি ?

উত্তর – বাঘ।

Q. সুন্দরবনের উল্লেখযােগ্য গাছগুলি কী নামের ?

উত্তর – সুন্দরী, গেওয়া, গরাণ, গােলপাতা প্রভৃতি।

Q. দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার কোথায় কুমীর প্রকল্প রয়েছে?

উত্তর→ ক্যানিং-এর নিকট ভগতপুর।

Q. সুন্দরবনকে ‘বিশ্বের ঐতিহ্যশালী এলাকা বলে কবে ঘােষণা করা হয় ?

উত্তর→ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে।

এটিও পড়ুন – ১০০০+ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর 

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার আয়তন কত?

উঃ ৯,৯৬০ বর্গ কিমি।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সীমানা উল্লেখ কর।

উঃ উত্তরে কোলকাতা ও উত্তর চব্বিশ পরগনা, পূর্বে বাংলাদেশ, পশ্চিমে হুগলি নদী, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার জনসংখ্যা কত?

উঃ ৬৯,০৯,০১৫ জন।

প্র : দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলায় সাক্ষর জনগণের সংখ্যা কত?

উঃ ৪১,২৮,৫৪৫ জন।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় প্রতি বর্গ কিমিতে কতজন লােক বাস করেন?

উঃ ৬৯৪ জন।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় কটি গ্রাম পঞ্চায়েত আছে?

উঃ ৩১২টি।

প্রঃ পুরসভা কটি আছে?

উঃ ৭টি।

প্রঃ থানার সংখ্যা কত?

উঃ ৩১টি।

প্রঃ মহকুমা কটি আছে?

উঃ ৫টি।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার কয়েকটি উৎপাদিত ফসলের নাম লেখ।

উঃ ধান, গম। তাছাড়া তরমুজ ও লঙ্কা উৎপাদনেও প্রথম স্থান অধিকার করে।

প্রঃ ডিম উৎপাদনে কোন স্থান অধিকার করে?

উঃ প্রথম স্থান।

প্রঃ এই জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত কয়েকটি নদীর নাম লেখ।

উঃ মাতলা, বিদ্যাধরী, সপ্তমুখী, গােসাবা, হাড়িয়াডাঙ্গা, জয়মণ্ডল ও মরিগঙ্গা।

প্রঃ কারখানা কটি আছে?

উঃ ৪,৮২১টি।

প্রঃ ক্ষুদ্রশিল্প কতগুলি আছে?

উঃ ১৪,৪১০টি।

প্র : সুন্দরবন অঞ্চলের মধ্যে কতগুলি ব্লক আছে?

উঃ ১০টি ব্লক।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার প্রধান শিল্প কি কি?

উ : রেডিমেড বস্ত্র, সােলার কাজ, চর্মশিল্প, বাসন তৈরির কারখানা ও পালকে সামগ্রী, বিস্কুটের কারখানা ও পালকের সামগ্রী, বিস্কুট কারখানা  (বেহালায় ব্রিটানিয়া)।

প্রঃ নতুন একটি ক্ষুদ্রায়তন বন্দর কোথায় হচ্ছে?

উঃ ফলতায়।

প্রঃ ডায়মন্ড হারবারের কি বিখ্যাত?

উঃ পােতাশ্রয়।

প্রঃ গঙ্গাসাগর বিখ্যাত কি কারণে?

উ : কপিল মুনির আশ্রমের জন্য।

প্রঃ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার আরাে কয়েকটি দর্শনীয় স্থানের নাম লেখ।

উঃ বজবজের তৈলাধার, ময়দার কালিবাড়ি, গায়ক হেমন্ত মুখােপাধ্যায় ও কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থান বড়, সুন্দরবনের সজনেখালি অভয়ারণ্য ও ফলতার মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল।

প্রঃ এখানকার কয়েকটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের নাম লেখ।

উঃ মুণ্ডা, ওঁরাও, মাহাতাে রাজোয়া আছে সুন্দরবন অঞ্চলে।

এটিও পড়ুন – বিভিন্ন যুদ্ধ ও সময়কাল বিজয়ী এবং পরাজিত কারা

প্রশ্ন: আলিপুরে কোন নবাবের প্রাসাদ ছিল ?

উত্তর – নবাব মিরজাফর ও তার প্রণয়িনী মণিবেগমের প্রাসাদ

প্রশ্ন: কালীঘাটের কালী মন্দির কে প্রতিষ্ঠা করেন?

উত্তর – গােরক্ষনাথ।

প্রশ্ন 5। বর্তমানে ন্যাশনাল লাইব্রেরি কোথায় অবস্থিত?

উত্তর – আলিপুর বেলভেডিয়ার ভবনে।

প্রশ্ন: সিরাজদৌল্লা কলকাতার কী নামকরণ করেন ?

উত্তর — সিরাজদৌল্লা কলকাতার নামকরণ করেন আলিপুর।

প্রশ্ন: কত খ্রিস্টাব্দে আলিপুরে প্রথম চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠিত হয়?

উত্তর – ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে।

প্রশ্ন: কত খ্রিস্টাব্দে হেস্টিং হাউসে বয়েজ স্কুল চালু হয়?

উত্তর -+ ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে।

প্রশ্ন:  টালির নালায় এক সময় কী হিল ?

উত্তর – আদিগঙ্গা।

প্রশ্ন: টালিগঞ্জের নামটি কী থেকে সৃষ্টি হয়েছে? উত্তর কর্নেল টলির নাম থেকে।

প্রশ্ন : ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে কত বই আছে ?

উত্তর – প্রায় ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বই আছে।

প্রশ্ন: মেটিয়াবুরুজে ওয়াজিদ আলির কবরের জন্য কত টাকা খরচ হয় ?

উত্তর: – মাত্র ৭০ টাকা।

প্রশ্ন: গার্ডেন রিচ এলাকায় ইমামবাড়া কে তৈরি করেন ?

উত্তর – আলি জেলিসুদৌল্লা।

প্রশ্ন: ফিরদৌস মহল কে নির্মাণ করেন?

উত্তর — ফেরেদুন মির্জার স্ত্রী শামস জানে বেগম।

প্রশ্ন: নুঙ্গি গ্রামটি মহেশতলার কোনদিকে অবস্থিত? \

উত্তর – মহেশতলার পশ্চিমে।

প্রশ্ন: মহেশতলায় কীসের মেলা বসে?

উত্তর – গােষ্টিপুজা উপলক্ষে বড়ঠাকুরতলার মেলা বসে।

প্রশ্ন: বাটানগর কী?

উত্তর – কারখানার শ্রমিকদের উপনিবেশটি বাটানগর নামে পরিচিত।

প্রশ্ন: এখানে কোন কোন জিনিস গড়ে ওঠে ?

উত্তর – চামড়া ও রবার কারখানা, ট্যানারি, কেমিক্যাল রিসার্চ ইত্যাদি।

প্রশ্ন: ‘ইদ-গা’ কোন জায়গার নাম ?

উত্তর -+ মহেশতলার জাল খুরার নাম।

প্রশ্ন: আধুনিক কলকাতা বন্দরের জন্ম কত খ্রিস্টাব্দে ?

উত্তর — ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে।

এটিও পড়ুন – প্রাইমারি টিচার্স পরীক্ষার সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর

This Post Has 2 Comments

Leave a Reply