You are currently viewing হুগলি জেলা সম্পর্কে তথ্যাবলি- হুগলী

হুগলি জেলা সম্পর্কে তথ্যাবলি- হুগলী

হুগলি জেলা সম্পর্কে তথ্যাবলি: হুগলি (Hooghly) জেলা (পুরনো বানানে হুগলী জেলা) হল ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান বিভাগের অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক জেলা। চুঁচুড়া শহরে এই জেলার সদর দফতর অবস্থিত। হুগলি জেলা চারটি মহকুমায় বিভক্ত: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর ও আরামবাগ।

  • সীমানাঃ হুগলি জেলার উত্তরে বাঁকুড়া ও বর্ধমান জেলা, দক্ষিণে হাওড়া ও পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্বে উত্তর ২৪পরগনা ও নদিয়া এবং পশ্চিমে বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা।
  • আয়তনঃ এই জেলার আয়তন ৩১৪৯ বর্গকিমি।
  • লােকসংখ্যাঃ ৫০,৪১,৯৭৬ জন। প্রতি বর্গ কিলােমিটারে জনসংখ্যা : ১৬০১ জন।
  • পুরুষঃ এই জেলায় পুরুষের সংখ্যা ২৫,৮৯, ৬২৫ জন।
  • মহিলাঃ হুগলি জেলার মহিলাদের সংখ্যা ২৪,৫২,৩৫১ জন।

জনসংখ্যার আনুপাতিক হার 

  • গ্রামাঞ্চলঃ গ্রামাঞ্চলে জনসংখ্যার আনুপাতিক হার ৬৬.৫৩ শতাংশ।
  • শহরাঞ্চলঃ শহরাঞ্চলে জনসংখ্যার আনুপাতিক হার ৩৩.৪৭ শতাংশ।
  • তপশিলি জাতিঃ এই জেলায় তপশিলি জাতি ১৪.১২ %।
  • তপশিলি উপজাতিঃ৪.০৫ %।
  • সাক্ষরতার হারঃ এই জেলায় সাক্ষরের সংখ্যা ৩৩৬৭০৫২ জন (৭৫.৫৯%)।
  • জেলা সদর : চুচুড়া এই জেলার জেলা সদর।
  • মহকুমা : এই জেলার মহকুমা ৪টি। যথা-শ্রীরামপুর, চুঁচুড়া, আরামবাগ, চন্দননগার।
  • লােকসভা : ৩টি। যথা-শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ।
  • বিধানসভা : এই জেলায় বিধানসভা ১৯টি। পাণডয়া, বলাগড়, গোঘাট, আরামবাগ, খানালে, পুরশুড়া, তারকেশ্বর, ধনিয়াখালি, পােলকা, চুঁচুড়া, বাঁশবেড়িয়া, হরিপাল, সিঙ্গুর, চন্দনন জাঙ্গিপাড়া, চণ্ডীতলা, উত্তরপাড়া, শ্রীরামপুর, চাঁপদানি।
  • পুরসভাঃ এই জেলার পুরসভা ১২ টি।
  • পুরনিগম : ১টি (চন্দননগর)।
  • থানাঃ ২১টি।
  • গ্রাম পঞ্চায়েতঃ ২১০টি।
  • পঞ্চায়েত সমিতি : পঞ্চায়েত সমিতির সংখ্যা ১৮টি।
  • কৃষিজমিঃ ৩১২.২২ (প্রতি ১০০০ হেক্টরে)।
  • স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সংখ্যা : ২২১টি।
  • পরিবার কল্যাণকেন্দ্র ৪৫ টি।
  • কারখানার সংখ্যা : ৯৫২ টি।
  •  ক্ষুদ্রশিল্পের সংখ্যা : স্বীকৃত ক্ষুদ্রশিল্পের সংখ্যা হল ২৪,৫৩০টি।
  • নদনদী: হুগলি হল এই জেলার প্রধান নদী। এছাড়া আছে দ্বারকেশ্বর ও দামােদর।
  • কৃষিজ ফসলঃ হুগলি জেলার প্রধান কৃষিজ ফসল হল ধান, কুমড়াে ও আলু।
  • উৎসব : এই জেলার প্রধান উৎসব হল মাহেশের রথযাত্রা, তারকেশ্বরে শিবের গাজন ও শিবরাত্তরির মেলা। চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পূজা প্রভৃতি।

এটিও পড়ুন – ভারতের প্রধান প্রধান বন্দর PDF সহ

বিখ্যাত স্থান

  • ব্যান্ডেলঃ এটি একটি রেলওয়ে জংশন, তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র ও দর্শনীয় ব্যান্ডেল চার্চের জন্য বিখ্যাত। আকাশবাণীর বিবিধ ভারতী এখানে অবস্থিত।
  •  চুঁচুড়াঃ এটি জেলার সদর, ‘ঘড়ি মােড় বিখ্যাত।
  • সপ্তগ্রামঃ রাঢ়বঙ্গের প্রাচীন রাজধানী, বন্দর ও বাণিজ্যকেন্দ্র।
  • তারকেশ্বরঃ হিন্দুদের তীর্থস্থান এবং বাবা তারকনাথের মন্দির, তাই চৈত্র সংক্রান্তিতে ও শিবরাত্রির দিন বিরাট মেলা বসে।
  • কামারপুকুরঃ রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের জন্মস্থান।
  • মাহেশঃ মাহেশ রথের মেলার জন্য বিখ্যাত।
  • ত্রিবেণীঃ তিনটি নদীর সংযােগস্থল। নদী তিনটি হলো – গঙ্গা, যমুনা ও সরস্বতী। এটি হিন্দুদের একটি তীর্থস্থান।
  •  শ্রীরামপুরঃ একদা এটি পাট ও কাপড়ের কলের জন্য বিখ্যাত ছিল, প্রথম বাংলা সংবাদপত্র ‘সমাচার দর্পণ” এখান থেকেই প্রকাশিত হয়।

বখ্যাত ব্যক্তি :

  • হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ঃ জন্ম ১৭.৪.১৮৩৮ এবং মৃত্যু ২৪.০৫.১৯০৩ তারিখে। তিনি দেশপ্রেমীও ছিলেন। তাঁর উল্লেখযােগ্য রচনা হল—চিন্তাতরঙ্গিণী, আশাকানন ইত্যাদি।
  • রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবঃ জন্ম ১৮.২.১৮৩৬ এবং মৃত্যু ১৬.৮.১৮৮৬ তারিখে। তিনি ১৮৫ ৬ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণেশ্বরে কালী মন্দিরের বেশকারী ও পরে রাধাগােবিন্দের পূজারী নিযুক্ত করেন। ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে বৈদান্তিক সন্ন্যাসী তােতাপুরীর কাছে বেদান্ত সাধনা করেন এবং সন্ন্যাস গ্রহণ করে পুরী সম্প্রদায়ভুক্ত হন।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে হুগলির দেবানন্দপুরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি সর্বজন শ্রদ্ধেয় কথাসাহিত্যিক। তাঁর প্রথম রচনা “মন্দির। তিনি কিছুদিন হাওড়া জেলা কংগ্রেস কমিটির সভাপতি ছিলেন।
  • আশাপূর্ণা দেবীঃ  আশাপূর্ণা দেবী ৮.১.১৯০৯ তারিখে হুগলির বেগমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মৃত্যু হয় ১৩.৭.১৯৯৪ তারিখে।
  • রাজারামমােহন রায়ঃ জন্ম ও ১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে এবং মৃত্যু ২৭.৯.১৮৩৩ তারিখে। হুগলির রাধানগরে তাঁর জন্ম হয়। তিনি একজন বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক। ইংরেজি-বাংলা দ্বিভাষিক পত্রিকা ব্রাহ্মণ দেবর্ষি, বাংলা সম্বাদ কৌমুদি ও ফারসিতে মীরউল-আখবর প্রকাশ করেন। ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দ ব্রাহ্মসভা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে সােচ্চার হন। লর্ড বেন্টিক ১৮২৯ খ্রিঃ সতীদাহ প্রথা আইন করে নিষিদ্ধ করেন এবং তিনি ডেভিড সাহেবের সাহায্যে বহু বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

হুগলি জেলা সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর

  • হুগলির মুসলমানদের তীর্থস্থানটি কোথায় ?
    উত্তরঃ → ফুরফুরা শরিফ।
  • হিন্দমােটর কীজন্য বিখ্যাত ?
    উত্তরঃ মােটরগাড়ির কারখানার জন্য।
  •  হুগলি নামটি কোথা থেকে এসেছে ?
    উত্তরঃ ওগােলি বা হােগলা গাছ থেকে।
  • জাহানাবাদের নাম বদলে কত খ্রিস্টাব্দে আরামবাগ হয় ?
    উত্তর – ২৫ এপ্রিল ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে।
  • হুগলির কোন সার্জেন প্রথম শল্য চিকিৎসা প্রবর্তন করেন?
    উত্তরঃ ভার জেমস এসডেল।
  • হুগলিতে সরকারি গ্রন্থাগার কতগুলি আছে ?
    উত্তরঃ ১৫৯টি সরকারি গ্রন্থাগার আছে।
  • কত খ্রিস্টাব্দে চন্দননগর ভারত সরকারের অধিকারে আসে
    উত্তরঃ→ ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২ মে।
  • চুচুড়া বার্তাবহ’ কত খ্রিস্টাব্দে কে প্রকাশ করেন ?
    উত্তরঃ দীননাথ মুখােপাধ্যায় ১৩০০ বঙ্গাব্দে।
  • স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী কে?
    উত্তরঃ – হুগলির মৌলানা আবুল কালাম আজাদ।
  • হুগলি জেলায় কে ‘ডন সােসাইটি’ গড়েন?
    উত্তরঃ সতীশচন্দ্র মুখােপাধ্যায়।
  • কুঁচুড়ার প্রথম শ্রেণির একটি পত্রিকা কী ?
    উত্তরঃ পাণ্ডুলিপি।
  •  এই জেলার প্রথম বাঙালি শিক্ষক কে ?
    উত্তর – গুপ্তিপাড়ার ঈশানচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • হুগলিতে কত খ্রিস্টাব্দে প্রথম শ্রমিক আন্দোলন শুরু হয়?
    উত্তর – ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে।
  •  এই জেলায় কত সালে মহিলা সংগঠন হয় ?
    উত্তরঃ ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে।
  •  প্রথম কংগ্রেস সভাপতি কে ?
    উত্তর – হুগলির উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • রাজা রামমােহন মহাবিদ্যালয়টি কোথায়?
    উত্তরঃ তাঁর জন্মস্থান হুগলির রাধানগরে।
  •  হুগলির কোন ব্যবসায়ী প্রথম ট্রেনের যাত্রী ছিলেন ?
    উত্তর – রূপচাঁদ ঘােষ।
  • মাহেশ কীজন্য বিখ্যাত ?
    উত্তরঃ রথের মেলার জন্য।
  • হুগলি কীজন্য বিখ্যাত ?
    উত্তরঃ → এখানে ইমামবাড়া স্মৃতি সৌধটি বিখ্যাত।
  •  হুগলির কোন গ্রাম আদর্শ গ্রাম বলে পরিচিত ?
    উত্তরঃ – গােঘাট।
  •  ইমামবাড়া কত টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় ?
    উত্তরঃ প্রায় তিন লক্ষ টাকা ব্যয়ে।
  •  হুগলি জেলায় মােট কয়টি ডাকঘর আছে ?
    উত্তরঃ – এই জেলায় মােট ২৮০টি ডাকঘর আছে।
  •  হুগলি জেলায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং মাদ্রাসা স্কুলের সংখ্যা কত?
    উত্তর → প্রাথমিক স্কুলের সংখ্যা ৩০১৯টি, মাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা ২১৩টি, উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা ২২৩টি, মাদ্রাসা স্কুলের সংখ্যা ৩৬টি।
  • আগে হুগলি জেলা কোন জেলার অংশ ছিল?
    উত্তরঃ – বর্ধমান জেলার।
  •  হুগলি জেলা কোন বিভাগের অন্তর্গত ?
    উত্তরঃ – বর্ধমান বিভাগ।
  •  হুগলি জেলার কোথায় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে?
    উত্তরঃ ব্যান্ডেলের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
  •  হুগলির কোন ধর্মীয় উৎসব অত্যন্ত বিখ্যাত ?
    উত্তরঃ- মাহেশের রথযাত্রা উৎসব।
  •  হুগলির কোন অঞ্চলে সর্বপ্রথম পাটকল স্থাপিত হয়েছিল ?
    উত্তর রিষড়ায়।

এটিও পড়ুন –জেনারেল সায়েন্স সম্পর্কিত 1000 প্রশ্ন উত্তর

হুগলি জেলা সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর

প্রঃ হুগলি জেলার আয়তন কত?

উঃ ৩,১৪৯ বর্গ কিমি।

প্রঃ হুগলি জেলার জনসংখ্যা কত ?

উ : ৫০,৪০,০৪৭ জন।

প্রঃ হুগলি জেলায় সাক্ষর জনগণের সংখ্যা কত?

উঃ ৩৩,৬৭,০৫২ জন।

প্রঃ হুগলি জেলার প্রতি বর্গ কিমিতে কত লােক বাস করে?

উঃ ১,৬০১ জন।

প্রঃ হুগলি জেলার সীমানা উল্লেখ কর।

উ : উত্তরে বর্ধমান, পূর্বে হুগলি নদী ও উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণে হাওড়া ও মেদিনীপুর, পশ্চিমে বাঁকুড়া।

প্র ও গ্রাম পঞ্চায়েতের সংখ্যা কত?

উঃ ২১০টি।

প্রঃ কটি পুরসভা রয়েছে?

উঃ ১১টি।

প্রঃ এই জেলায় পুরনিগম কটি?

উঃ ১টি (চন্দননগর)।

প্র ও হুগলি জেলায় কটি থানা আছে?

উঃ ২১টি।

প্রঃ মহাকুমার সংখ্যা কত?

উঃ ৪টি।

প্রঃ হুগলি জেলা দুধ উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে কোন স্থান অধিকার করে?

উঃ তৃতীয়।

প্রঃ ডিম উৎপাদনে কোন্ স্থান অধিকার করে?

উঃ সপ্তম।

প্রঃ হুগলি জেলা কোন্ কোন্ আনাজ দ্রব্য উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত?

উঃ কুমড়াে ও আলু।

প্রঃ হুগলি জেলায় কটি কারখানা আছে?

উঃ ৫৪৯টি।

প্রঃ কটি ক্ষুদ্রশিল্প রয়েছে?

উঃ ২৪,৯৫৫টি।

প্রঃ ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিল্পাঞ্চল কোনটি?

উঃ হুগলি শিল্পাঞ্চল।

প্রঃ কোথা থেকে কোন অবদি এর অন্তর্গত?

উঃ হুগলি নদীর বাঁদিকে কল্যাণী থেকে বিড়লাপুর ও ডানদিকে ত্রিবেণী থেকে উলুবেড়িয়া পর্যন্ত ১৩০০ বর্গ কিমি হুগলি শিল্পাঞ্চল-এর অন্তর্গত।
প্রঃ হুগলি জেলার কয়েকটি প্রধান শিল্পের নাম লেখ।

উ : পাট, মােটরগাড়ি তৈরি (হিন্দমােটর), টায়ার তৈরি (সাহাগঞ্জ), কাগজ কল, টাকাগজ (ত্রিবেণী), বসুশিল্প, রাসায়নিক শিল্প সামগ্রী, ইস্পাত কারখানা, দুধ ও ওষুধের কারখানা, রেল ইঞ্জিন মেরামতির কারখানা (লিলুয়া)।

প্রঃ আরামবাগ কিসের জন্য বিখ্যাত?

উ : মুরগির হ্যাচারী।

প্রঃ হুগলি জেলার কোথায় ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণদেবের জন্মস্থান?

উ: কামারপুকুর।

এ রাজা রামমােহন রায়ের জন্মস্থান কোথায়?

উ: হুগলি জেলার রাধানগর।

প্রঃ হুগলি জেলার বিখ্যাত স্থানের নাম লেখ।

উঃ ইমামবাড়া, ব্যান্ডেলের গীর্জা, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থান দেবানন্দপুর, হাজি মহম্মদ মহসীনের জন্মস্থান হুগলি, কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মস্থান রাজবলহাট, আশাপূর্ণা দেবীর জন্মস্থান বেগমপুর, তারকেশ্বরের শিব মন্দির ও চন্দনগরের ফরাসিদের কুঠি।

এটিও পড়ুন – ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রগুলির তালিকা

Leave a Reply