ভারতীয় ইতিহাস সম্পর্কিত জিকে পার্ট 2
রণজিৎ সিংহ কে রাজা উপাধি দেন কাবুলের অধি প্রতি – জামান শাহ।।
যে ভারতীয় শাসক প্রথম রাষ্ট্রীয় ব্যয়ে হজ আয়োজন করেন তার নাম আকবর।।
মহাবীরের ১১ জন প্রধান শিষ্য কে বলা হত গণধর।
মহাবীরের প্রধান শিষ্য- ইন্দ্রভাতি ও প্রধান শিষ্যা – চন্দনা।
আকবরের তরবারির নাম ‘সংগ্রাম’, শিবাজীর তরবারির নাম ‘ভবানী।
রাণা প্রতাপের ঘোড়ার নাম ছিল ‘চেতক আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের প্রিয় ঘোড়ার নাম ছিল ব্যাকাফেলা।
বিজ্ঞানসম্মত ইতিহাসের জনক হলেন— থুকিদিসিস
‘খৃষ্ট’ শব্দের অর্থ হল- ইহুদীদের রাজা।
চীনের প্রথম রাজবংশের নাম – শিয়া বংশ।
আকবরের শাসনতন্ত্রে ‘তামিল’ পদের অর্থ হল
রাজস্ব আদায়কারী।
ভারতে সর্বপ্রথম রূপাের ব্যবহার দেখা যায় হয় সভ্যতায়।।
শিশুনাগ নাগদশককে হত্যা করে মগধের সিংহাসনে বসেন।
শিবাজীর গুরু ছিলেন – রামদাস।
বিম্বিসার ছিলেন হর্ষঙ্ক বংশের রাজা।
মায়ানমার ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয় ১৯৩৭ সালে।
আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রথম প্রধান সেনাপতি চিলেন
ক্যাপ্টেন মোহন সিং।
প্রাচীন গ্রীসে ইস্কাইলাস ছিলেন একজন নাট্যকার
ভারতের প্রথম স্বর্ণমুদ্রা চালু করেন— কুষাণদের।
পলাশীর যুদ্ধে প্রথম শহীদ ছিলেন মীর মদন ও মোহনলাল।
তিব্বতে ইয়ং হাজব্যান্ড মিশন পাঠান- লর্ড কার্জন
কণিষ্ক যে চীনা সেনাপতির হাতে পরাস্ত হন তার নাম— প্যাল চাও।
‘বাজেয়াপ্ত নীতি’ প্রথম চালু করেন লর্ড ডালহৌসি।
ভারতে প্রথম পশু চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন- সম্রাট অশোক।
ভারতের প্রথম ঐতিহাসিক সম্রাট হলেন— মহাপদ্মনন্দ।
রাজার কোন আত্মীয় নাই’ একথা দিল্লীর সুলতান— আলাউদ্দিন খলজী বলেন।
(২০০৪ সালের) বাঙালী রচনাকার সুধীর চক্রবর্তী তার ‘বাউল ফকির কথা’ প্রবন্ধ গ্রন্থের জন্য সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার পান।
সূর্য গড়ের যুদ্ধ হয় ১৫৩৪ সালে।
তামিল হল প্রাচীনতম দ্রাবিড় ভাষা।
‘শাহনামা’ গ্রন্থের লেখক ফেরদৌসী ছিলেন— ইলতুৎমিস এর সভাকবি।।
‘নানাসাহেব’ বলা হত বালাজী বাজীরাও যার আসল নাম ছিল— ধন্দুপথ।
নূরজাহান হলেন একমাত্র সম্রাজ্ঞী যার নাম সমস্ত মুদ্রায় মুদ্রিত থাকত।
হাউজ খাস নির্মান করেন আলাউদ্দিন খলজী।
ব্ল্যাক হোল দুর্ঘটনার জন্য সিরাজ-উদ-দৌলাকে দায়ী করা হয়।
মাদুরাইয়ের মীনাক্ষী মন্দির বাদামের চালুক্য রাজাদের আমলে নির্মিত।।
আকবরের রাজস্ব প্রথা কে বলা হত ‘জাবতি।
রাজশাহী প্রশস্তি হল বাংলার বিজয় সেনের আমলে।
গোয়ালিয়র প্রশস্তি হল প্রতিহার রাজ ভোগের আমলে। |
ভারতের প্রথম স্বর্ণমুদ্রা প্রচলন করে– ইন্দো-গ্রিকরা।
সিন্ধু সভ্যতার সময়ে প্রধান বন্দর ছিল— লোথাল।
সৈয়দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা খিজির খা।। সুলতান মাহমুদের সভাকবি ছিলেন – অলবিরুনী।
ওয়াহাবী আন্দোলনের নেতা ছিলেন মীর নিশার আলি।।
ইতিহাসের মূল ভিত্তি হল ভৌগোলিক পরিবেশ।
প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য বিভিন্নতা অনুসারে ভারতবর্ষে পাঁচটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়ে থাকে।
ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতবর্ষকে নৃতত্ত্বের জাদুঘর বলে উল্লেখ করেছেন।
রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম মহেঞ্জোদারোয়ভা রতের প্রাচীনতম সভ্যতা আবিষ্কার করেন।
হরপ্পার খননকার্য দয়ারাম সাহানি প্রথম পরিচালক কে (করেন।
হরপ্পা সভ্যতা নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা।
সিন্ধু উপত্যকায় লোহার প্রচলন ছিল না।।
হরপ্পা সভ্যতায় ঘোড়ার অস্তিত্ব জানা ছিল না।
হরপ্পা সভ্যতার ধারক মৃতদেহ সমাধিস্থ করত ।
আর্যদের প্রধান বাহন ছিল ঘোড়া।
আর্যরা খ্রিঃ পূঃ ২০০০ থেকে ১৫০০ অব্দ এর মধ্যে
ভারতে আসে।
পৃথিবীর প্রাচীনতম গ্রন্থের নাম ঋকবেদ।।
আর্যদের প্রাচীনতম গ্রন্থ ঋকবেদ।
বেদ শ্রুতি নামে পরিচিত।
বেদের শেষ ভাগ বা বেদান্ত উপনিষদ বলে।
‘বেদ’ শব্দের অর্থ জ্ঞান।
আর্য পরিবারের সহধর্মিনী’ স্ত্রী-কে বলা হত।
আর্যদের প্রধান জীবিকা ছিল কৃষি ও পশুপালন। • আর্যদের ব্যবহৃত দুটি মুদ্রার নাম ‘নিষ্ক’ ও ‘মনা।
আর্যদের ধর্মাচরণের পথ ছিল যজ্ঞ।
প্রাচীন আর্যদের সময় গ্রামের প্রধানকে বলা হত ‘গ্রামণী
প্রাচীন আর্য রাজা ‘সভা’ ও ‘সমিতি’ নামে দুটি জন-পরিষদের সাহায্যে রাজ্য পরিচালনা করতেন।
আর্যরা ভারতবর্ষে লৌহ যুগের সূত্রপাত করে।
জৈন ধর্মের প্রথম তীর্থঙ্কর হলেন ঋষভ নাথ।
শেষ জৈন তীর্থঙ্করের নাম বর্ধমান মহাবীর।
মহাবীর জৈনদের চব্বিশতম তীর্থঙ্কর।
মহাবীর অব্যবহিত পূর্বের তীর্থঙ্করের নাম পানাহ জৈনধর্মের প্রবর্তক হলেন বর্ধমান মহাবীর।
‘জিন’ শব্দের অর্থ রিপুজয়ী বা জিতেন্দ্রীয়।
‘জৈন’ বলা হয় মহাবীরের ধর্মাবলম্বীদের।
তীর্থঙ্কর’ বলা হয় জৈন মহাপুরুষকে।
মহাবীর দেহত্যাগ করেন বিহারের ‘পাবা’ নামক স্থানে।
জৈনদের একটি প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম দ্বাদশ অঙ্গ’
জৈনদের শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে যান।
গৌতম বুদ্ধের কপিলাবস্তু লুম্বিনী উদ্যানে জন্মগ্রহণ করেন।
জনতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতবাসীকে ছ’টি শাখায় ভাগ করা যায়।
‘ভারতবর্ষ নামের উৎপত্তি প্রাচীন ভারতের ভরত’ নামে এক রাজার নামানুসারে।
প্রাচীন ভারতবর্ষের একমাত্র ঐতিহাসিক গ্রন্থ রাজরঙ্গিনী’।||
রাজতরঙ্গিনীর রচয়িতা কলহল
রাজতরঙ্গিনীতে প্রাচীন কাশ্মীর রাজ্যের ইতিহাস বর্ণিত হয়েছে।।
প্রত্নতাত্ত্বিক জেমস প্রিন্সেপ অশোকের শিলালিপির|
পাঠোদ্ধার করেন।
এলাহাবাদ প্রশস্তি’ কবি হরিণ রচনা করেন।
এলাহাবাদ প্রশস্তি’ নামক অনুশাসনে সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের প্রশস্তি আছে।
‘আইহোল প্রশস্তি’ কবি রবি কীর্তি রচনা করেন।
আইহোল প্রশস্তি’ নামক অনুশাসনে চালুক্যরাজ দ্বিতীয়পু লকেশীর প্রশস্তি আছে।
অর্থশাস্ত্র রচনা করে কৌটিল্য।
হর্ষচরিত’-এর রচয়িতা কবি বাণভট্টের।
• রামচরিত এর রচয়িতা সন্ধ্যাকর নন্দী।
বিক্রমাঅংকদেব এর রচয়িতা কবি বিহন।
ইণ্ডিকা’ গ্রন্থের রচয়িতা মেগাস্থিনিস।।
অলবিরুনী ভারত সম্বন্ধে যে গ্রন্থটি রচনা করেন। সেটির নাম তহকিক-ই-হিন্দ’ বা ‘কিতাব-উল-হিন্দ”।
‘হস্তী গুম্ফা লিপি’ কলিঙ্গরাজ খারবেল এর আমলের।
‘জুনাগড় শিলালিপি থেকে শকরা রুদ্রদামনের কীর্তিকলাপের কথা জানা যায়।
নাসিক শিলালিপি’ সাব্বাহনরাজ গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর।
ভারতে পুরাতন প্রস্তর যুগের নিদর্শন পাওয়া গেছে এমন দুটি জায়গার নাম হল মাদ্রাজের চিঙ্গলপুট; বিহারের মুঙ্গের জেলার নানা জায়গায়।
সভ্যতার অগ্রগতিতে মানুষ সর্বপ্রথম যে ধাতুর ব্যবহার শুরু করে তার নাম তামা।
ভারতবর্ষের প্রাচীনতম সভ্যতা হরপ্পা সভ্যতা।
১৯২২ খ্রিস্টাব্দ প্রথম মহেঞ্জোদারো নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়।
nice