সঙ্গ সাধনাই যুগের সাধনা। সংহতিই উন্নতি অভ্যুদয়ের উপায় ও মহাশক্তি আবির্ভাবের মন্ত্র। হিন্দুর বিদ্যা আছে, বুদ্ধি আছে, অর্থ আছে। ব্যাক্তিগত শক্তি সমার্থ ও যথেষ্ট আছে। কিন্তু নাই কেবল সংহতি শক্তি, এই সংহতি শক্তি জাগাইয়া দিলে জাতি অজয় হইয়া দাঁড়াইবে।
ভারতবর্ষে দিকে দিকে চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বিভেদ কামী চিন্তাধারা, বিচ্ছিন্ন মতাবাদ, জড়বাদ, নাস্তিকতাবাদ, ভারতবাসীকে মুল স্রোত হইতে বঞ্চিত করিয়া ক্রমবর্ধমান সমগ্র ভারতবর্ষ মহাসঙ্কটের অন্ধকারে নিমজ্জিত। দেশ, জাতি ও সমাজকে এই বিপর্যয় ও দুদিন হইতে অবক্ষয় বোধের জন্য প্রয়োজন মহাজাগরণ, মহামিলন, মহাসমন্বয় ও মহামুক্তি।
- ২৫ শে ফাল্গুন ১৪২২ সাল রোজ বুধবার দুপুর ১০ টায় শ্রী শ্রী শীতলা মাতার পূজা ও নামযজ্ঞা অনুষ্ঠান শুভ অধিবাস।
- ২৬ শে ফাল্গুন ১৪২২ সাল রোজ বৃহস্পতিবার অরুনাদয় হইতে ৪৮ প্রহর ব্যাপী নামযজ্ঞা অনুষ্ঠান শুরু, চলবে ১ লা চৈত্র অবধি ।
- ২রা চৈত্র ১৪২২ সাল বুধবার সকালে ধুলট এবং কুঞ্জভঙ্গ, মধ্যাহ্নে মহাপ্রভুর ভোগ ও প্রসাদ বিতরণ , বৈকালে পদাবলী কীর্তন।
যে দলগুলি উপস্থিত থাকবেন
- মা মনসা সম্প্রদায় (নদীয়া)
- কৃষ্ণগোপাল সম্প্রদায় (বহরমপুর মুর্শিদাবাদ)
- জয় জগৎ বন্ধু সম্প্রদায় (হেমতাবাদ)
- রাধাগোবিন্দ সম্প্রদায় (বালুরঘাট) নীলা কীর্তন।
- রাই কিশরী সম্প্রদায় (হিলি)
- বালক বালিকা সম্প্রদায় (রায়গঞ্জ)
- রাধারানি সম্প্রদায় ( কালিয়াগাঞ্জ)
- শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য কীর্তন সম্প্রদায় – দক্ষিণ দিনাজপুর ও আরও অনেক দল উপস্থিত হবেন।