ভারতের ইতিহাস, ভারতের ইতিহাস সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর
ক্যালকাটা ইউনিটেরিয়াল কমিটি প্রতিষ্ঠাতা কে – রাজা রামমােহন রায়।।
হিন্দুস্থানী অ্যাসােসিয়েশন দল গঠন করেন- লালা।
হরদয়াল। –
সৈয়দ ফাদি ছিলেন নীল বিদ্রোহের নেতা।
মেদিনীপুরের জাতীয় গৌরব সম্পাদনী সভা গঠিত
হয়— রাজনারায়ণ বসু উদ্যোগে।। ,
তারিখ-ই-বাংলা বইটির লেখক শামিল উল্লা।
Edwina and Nehru গ্রন্থটি Catherine Clement-এর লেখা।।
অস্ত্র আইনে বাংলায় প্রথম ধৃত মহিলার নাম। দুকড়িবালা।।
“Why I am an atheist বলে Pamphlet লেখেন – ভগৎ সিং।
নবগঠিত ইস্ট তোমার রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান হলেন জানানা গুসমাও। (Xanana Gusmao)।
কণিষ্কের রাজসভায় শ্রেষ্ঠ দার্শনিক ছিলেন— নাগার্জুন।
বাংলায় দ্বৈত শাসন প্রথা লোপ করেন- লর্ড ওয়ারেন হেস্টিংস।
কৈবত বিদ্রোহ’ হয়েছিল রাজা – দ্বিতীয় মহীপাল
আমলে।
শাহজাহানের শাসনকালে ভারতে আগত বিদেশী পর্যটক ছিলেন— ভার্নিয়ে।।
ভারতবর্ষের প্রথম মুসলিম শাসকের নাম কুতুবউদ্দিন আইবক।।
মুঘল যুগে গ্রাম আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকেন মুকাদ্দম নামের কামদেবী।।
বুদ্ধদেবের প্রতিমূর্তি প্রথম নির্মিত হয়েছিল – গান্ধার শিল্প শৈলীতে ।
ভারত থেকে ব্রিটিশদের তাড়ানোর জন্য নেপোলিয়নকে আমন্ত্রণ জানান – টিপু সুলতান। বৃটিশরা স্প্যানিশ আর্মাডা কে পরাজিত করে ১৫৮৮ সালে।
দিল্লীর নিজামুদ্দিন লালমহল তৈরি করেন গিয়াস উদ্দিন বলবন ১২৪৫ সালের।
কলকাতাকে ‘প্রাসাদ নগরী’ আখ্যা দিয়েছিলেন— রবার্ট ক্লাইভ।
‘ গ্রীক দূত ‘ভিমাক্স’ বিন্দুসারের রাজসভায় আসেন।
বৈদিক যুগে বিনিময় প্রথার প্রধান মাধ্যম ছিল গরু। ভারতের প্রথম রেল কোম্পানীর নাম ছিল – Indian Peninsular Company (GIPC)
অশোক বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষিত হন বৌদ্ধ ভিক্ষু উপগুপ্ত নিকট।
ব্রোঞ্জ নির্মিত নটরাজ মূর্তি হল চোল শিল্পের নিদর্শন।
‘ভারতের এ্যাটিলা’ নামে পরিচিত ছিলেন মিহিরকুল।।
‘কিরণ-উস-সাদাইন’ বইটি লেখেন— আমীর খসরু। বাহমনী রাজ্যের রাজধানী ছিল— হাম্পি।
মধ্যযুগের ইতিহাসে মহাভারতের অনুবাদক ছিলেন— পরমেশ্বর।।
গ্রিক দূত ডাইমেক্স রাজা বিন্দুসারের আমলে ভারতে আসেন।
ভারতে প্রথম মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন— ডি. কে. কার্ভে।
বিমান’ শৈলীর স্থাপত্য কীর্তি চোল সাম্রাজ্যের অবদান।
দিল্লির ‘আলাই দরওয়াজা’ আলাউদ্দিন খলজী আদেশে নির্মিত হয়।
রণজিৎ সিংহের সময়ে ভারতে আগত ফরাসী পর্যটক ছিলেন— ডুপ্লে।
তামিল ভাষায় সর্বপ্রথম রামায়ণ রচনা করেন— কণব
‘ক্রীতদাসের ক্রীতদাস’ নামে ডাকা হত— সুলতান ইলতুৎমিশকে।
মাদুরাই এর মীনাক্ষী মন্দির পান্ডোরাজ বংশের রাজাদের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
খাজুরাহো মন্দির চান্দেল রাজপুত বংশ দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
বাংলার বিখ্যাত কবি মালাধর বসু তাঁর প্রতিভার জন্য| গুণরাজ খা উপাধি লাভ করেন।
বৈদিক ধর্মাবলম্বীদের মতানুসারে মানুষ ও ঈশ্বরের মধ্যে মধ্যস্থ ছিলেন অগ্নি।
চীনে বৌদ্ধধর্মের প্রথম প্রচারকারী বলে ধারণা করা হয়— মাতঙ্গ।
অশ্বঘোষ রাজা কনিষ্কের রাজসভায় উপস্থিত ছিলেন।
বিশিষ্ট ব্যাকরণবিদ পতঞ্জলি ছিলেন রাজা পুষ্যমিত্র শুঙ্গের সমসাময়িক।
সম্রাট আলাউদ্দিন খলজী নিজের মুদ্রায় বাগদাদের খলিফা বলে নামকরণ করেছিলেন। |
শুদ্ধি আন্দোলন শুরু করেন স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী।
ভারতীয় বিপ্লবের জননী বলা হয় মাদাম ভিক্ষা— রুস্তমজী কামার।
বুড়িবালাম নদীর তীরে ইংরেজ বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ সমরে প্রাণ ত্যাগ করেন – বিপ্লবী যতীন্দ্রনাথ মুখার্জী (বাঘা যতীন)।
‘হিন্দু ওয়ে অফ লাইফ’ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন— ড. | এস. রাধাকৃষ্ণাণ।
‘রাওলাট আইন পাশ করেছিলেন ভাইসরয় লর্ড চেমসফোর্ড।
জন্মভূমি ভারতবর্ষে ‘ইন্দ্র অমরাবতী’ অপেক্ষা | শ্রেষ্ঠ বলে অভিহিত করেছিলেন কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
• ভারতে ওয়াহাবী আন্দোলনের প্রকৃত প্রবর্তক বলা হয়- স্যার সৈয়দ আহমেদকে।
হিন্দুস্থান রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশন’ বিপ্লবী দলটি। প্রতিষ্ঠা করেন পাঞ্জাব ও উত্তর ভারতের বিপ্লবীরা।
গান্ধীজীর ভারতবর্ষে সর্বপ্রথম অনশন করেছিলেন— খেদা চাষীদের সমর্থনে।।
‘গোপুরম’ হল— দক্ষিণ ভারতের মন্দির স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য।
আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ কালে রাজা অম্ভি। তাকে সাহায্য করেন।
দাক্ষিণাত্যের কৃষক বিদ্রোহকে দ্বিতীয় শিবাজী’ বলা হত – বাসুদেব বলবন্ত ফাড়কে কে।
আদি কংগ্রেসের সম্মেলনকে ‘তিনদিনের তামাশা বলে অভিহিত করেছিলেন বাল গঙ্গাধর তিলক।
‘সত্যার্থ প্রকাশ’ গ্রন্থের রচয়িতা স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী।
মারহাট্টা’ নামক সংবাদপত্রটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন— বাল গঙ্গাধর তিলক।
রায়তওয়ারি প্রথা চালু করেন মনে – মনরো।
সর্বপ্রথম বয়কটের আহ্বান জানান- কৃষ্ণকুমার মিত্র।
নেহরু ছিলেন দেশভক্ত ও জিন্না ছিলেন রাজনীতিবিদ এই উক্তি করেছেন কবি মোঃ ইকবাল।
সঞ্জীবনী’ পত্রিকার প্রকাশক ছিলেন কৃষ্ণকুমার মিত্র।
‘সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারা’ নীতি ঘোষিত হয়েছিল ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে ১৬ আগস্ট।
ইউরোপীয় সৈন্যরা শ্বেত বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন – লর্ড ক্যানিং এর আমলে।
ঢাকায় পুলিশের I.G নােম্যানকে হত্যা করেছিলেন— বিনয় বসু।।
সার্কুলার বিরোধী সােসাইটি’ এর উদ্যোক্তা ছিলেন— শচীন্দ্র কুমার।
১৯০৫ সালে ভারতসভার প্রতিষ্ঠা করেন— গােপাল কৃষ্ণ গোখলে।
ফতেপুর সিক্রি প্রতিষ্ঠা করেন— আকবর।
তাঞ্জোরের বিখ্যাত রাজরাজেশ্বরী শিব মন্দির প্রতিষ্ঠা। করছেন— রাজ চোল।।
নিশাদ উদ্যান তৈরি করেন সম্রাট জাহাঙ্গীর।
সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি ছিলেন- হরিষেণ।। অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দির নির্মাণের জন্য জমি দান করেছিলেন – সম্রাট আকবর।