Tips Tweet | Free PC Tricks
Search ...
কল্পনাতীত ভয়াবহ বন্যা, বাক রুদ্ধ করা পরিস্থিতি। অনেক ক্ষয় - ক্ষতি, রাস্তায় সব মানুষ, বাড়ি ঘড় ভেঙ্গে সব শেষ,সব হারিয়ে নিঃস্ব, অনাহারে এক কাপড়ের মধ্যে বাঁচার সাধটুকু শুধু আছে ...............
Love video ...
ভয়াবহ বন্য পরিস্থিতির লাইভ ভিডিও ও খবর দেখতে আমাদের ফেসবুক পেজে চোখ রাখুন-
⏩ কিংবা এখানে ক্লিক করুন ......
Malin Sarkar 19:22:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
Love video ...
ভয়াবহ বন্য পরিস্থিতির লাইভ ভিডিও ও খবর দেখতে আমাদের ফেসবুক পেজে চোখ রাখুন-
⏩ কিংবা এখানে ক্লিক করুন ......
সঙ্গ সাধনাই যুগের সাধনা। সংহতিই উন্নতি অভ্যুদয়ের উপায় ও মহাশক্তি আবির্ভাবের মন্ত্র। হিন্দুর বিদ্যা আছে, বুদ্ধি আছে, অর্থ আছে। ব্যাক্তিগত শক্তি সমার্থ ও যথেষ্ট আছে। কিন্তু নাই কেবল সংহতি শক্তি, এই সংহতি শক্তি জাগাইয়া দিলে জাতি অজয় হইয়া দাঁড়াইবে।
ভারতবর্ষে দিকে দিকে চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বিভেদ কামী চিন্তাধারা, বিচ্ছিন্ন মতাবাদ, জড়বাদ, নাস্তিকতাবাদ, ভারতবাসীকে মুল স্রোত হইতে বঞ্চিত করিয়া ক্রমবর্ধমান সমগ্র ভারতবর্ষ মহাসঙ্কটের অন্ধকারে নিমজ্জিত। দেশ, জাতি ও সমাজকে এই বিপর্যয় ও দুদিন হইতে অবক্ষয় বোধের জন্য প্রয়োজন মহাজাগরণ, মহামিলন, মহাসমন্বয় ও মহামুক্তি।
ভারতবর্ষে দিকে দিকে চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বিভেদ কামী চিন্তাধারা, বিচ্ছিন্ন মতাবাদ, জড়বাদ, নাস্তিকতাবাদ, ভারতবাসীকে মুল স্রোত হইতে বঞ্চিত করিয়া ক্রমবর্ধমান সমগ্র ভারতবর্ষ মহাসঙ্কটের অন্ধকারে নিমজ্জিত। দেশ, জাতি ও সমাজকে এই বিপর্যয় ও দুদিন হইতে অবক্ষয় বোধের জন্য প্রয়োজন মহাজাগরণ, মহামিলন, মহাসমন্বয় ও মহামুক্তি।
এরই আলোকে প্রতিবারের ন্যায় এবারো ঘাটসা (জামবাড়ি) সার্বজনীন নামযজ্ঞ কমিটি এর আয়োজনে জামবাড়িতে শুরু হতে চলছে ১১ তমবর্ষ ৮ প্রহর ব্যাপী মহা নামযজ্ঞা অনুষ্ঠান। উক্ত পূর্ণ অনুষ্ঠানে সকলের উপস্থিতি ও সহযোগিতা কাম্য করে ঘাটসা (জামবাড়ি) সার্বজনীন নামযজ্ঞ কমিটি।
অনুষ্ঠান সুচি
- ৮ ই বৈশাখ ১৪২৩ সাল (ইংরেজি ২১ শে এপ্রিল ২০১৬ ) বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় - শুভ অধিবাস ও ভোরে নাম চালু
- ৯ ই বৈশাখ ১৪২৩ সাল (ইংরেজি ২২ শে এপ্রিল ২০১৬ ) শুক্রবার মহানাম যজ্ঞানুষ্টান চলিবে।
- ১০ ই বৈশাখ ১৪২৩ সাল (ইংরেজি ২৩ শে এপ্রিল ২০১৬ ) শনিবার ধুলোট ও মহাপ্রভুর ভোগ এবং প্রসাদ বিতরণ।
দোলযাত্রা ( দোল পূর্ণিমা ) আসার ঠিক পাঁচ দিন আগে, শুক্লা একাদশী দিনে কুশমণ্ডি পাল পারায় (ধামুয়া) নাগরাজ বাসুকীর ভগিনী ও ঋষি জগৎকারু বা জরৎকারুর পত্নী। মনসা বিষহরি (বিষনাশকারিণী), জগৎগৌরী, নিত্যা (চিরন্তনী) ও পদ্মাবতী শ্রী শ্রী মা মনসা দেবীর আবির্ভাব হয়। লোক মুখে শোনা যায় বহুদিন আগেই নাকি মা মনসা দেবী আবির্ভাব হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু মা মনসাকে পূজার আসনে বসার দেরি করায়, বিধারতার অসীম ক্ষমতায় শুভ দিনে মা নিজেই আমাদের মাঝে উপস্থিত হলেন।
দিনটি ছিল শিনিবার (৫ ই চৈত্র ১৪২২), JCP দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছিল ধামুয়া পুকুর (Dhamuya) পারে, কিন্তু বিধার অসীম ক্ষমতায় JCB আগায় উঠে এল মা মনসা দেবী মূর্তি। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ মা কে দেখার জন্য ভির জমাতে শুরু করলো। শুরু হল জাকজমক ভাবে মা মনসা দেবীর পূজা।
লোকর মুখে মুখে শুধু মা মনসার কথা। কুশমণ্ডি থানা অর্থাৎ লোকাল থানার পুলিশ মা মনসা দেবীকে থানায় সুরক্ষিত রাখার জন্য উপস্থিত হন , কিন্তু মা মনসার ভক্ত বৃন্দের অনুরধে সেখানেই স্থাপন করা হয় মা মনসাকে।
Malin Sarkar 04:12:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
দিনটি ছিল শিনিবার (৫ ই চৈত্র ১৪২২), JCP দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছিল ধামুয়া পুকুর (Dhamuya) পারে, কিন্তু বিধার অসীম ক্ষমতায় JCB আগায় উঠে এল মা মনসা দেবী মূর্তি। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ মা কে দেখার জন্য ভির জমাতে শুরু করলো। শুরু হল জাকজমক ভাবে মা মনসা দেবীর পূজা।
লোকর মুখে মুখে শুধু মা মনসার কথা। কুশমণ্ডি থানা অর্থাৎ লোকাল থানার পুলিশ মা মনসা দেবীকে থানায় সুরক্ষিত রাখার জন্য উপস্থিত হন , কিন্তু মা মনসার ভক্ত বৃন্দের অনুরধে সেখানেই স্থাপন করা হয় মা মনসাকে।
মা মনসা দেবীকে কিভাবে সন্তুষ্ট করা যায় জানতে এখানে ক্লিক করুন।
মা মনসার সংক্ষিপ্ত কথা-
পুরাণ ও লোককথা অনুযায়ী, পিতা শিব ও স্বামী জগৎকারু উভয়েই মনসাকে প্রত্যাখ্যান করেন। সৎ-মা চণ্ডী (এই ক্ষেত্রে পার্বতীর নামান্তর) তাঁকে ঘৃণা করেন। এই কারণে মনসা সর্বদা নিরানন্দ ও বদরাগী। অন্য এক মতে, মনসার পিতা হলেন কশ্যপ। মনসা তাঁর ভক্তদের ভালবাসেন। কিন্তু যে তাঁর পূজা করতে অস্বীকার করে, তার প্রতি তিনি নির্দয় হন। প্রথম দিকে দেবতারা মনসার দেবীত্ব স্বীকার করেননি। এই কারণে মনসাকে নিজে উদ্যোগী হয়ে দেবী হিসেবে তাঁর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে হয় এবং নিজেকেই নিজের পূজা প্রচার করে মানব ভক্তমণ্ডলীতে স্থান খুঁজে নিতে হয়।
কুশমণ্ডির আরও খবর জানতে চোখ রাখুন আগমনী বার্তা নিউজে (www.agomonibarta.com)
সঙ্গ সাধনাই যুগের সাধনা। সংহতিই উন্নতি অভ্যুদয়ের উপায় ও মহাশক্তি আবির্ভাবের মন্ত্র। হিন্দুর বিদ্যা আছে, বুদ্ধি আছে, অর্থ আছে। ব্যাক্তিগত শক্তি সমার্থ ও যথেষ্ট আছে। কিন্তু নাই কেবল সংহতি শক্তি, এই সংহতি শক্তি জাগাইয়া দিলে জাতি অজয় হইয়া দাঁড়াইবে।
ভারতবর্ষে দিকে দিকে চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বিভেদ কামী চিন্তাধারা, বিচ্ছিন্ন মতাবাদ, জড়বাদ, নাস্তিকতাবাদ, ভারতবাসীকে মুল স্রোত হইতে বঞ্চিত করিয়া ক্রমবর্ধমান সমগ্র ভারতবর্ষ মহাসঙ্কটের অন্ধকারে নিমজ্জিত। দেশ, জাতি ও সমাজকে এই বিপর্যয় ও দুদিন হইতে অবক্ষয় বোধের জন্য প্রয়োজন মহাজাগরণ, মহামিলন, মহাসমন্বয় ও মহামুক্তি।
ভারতবর্ষে দিকে দিকে চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বিভেদ কামী চিন্তাধারা, বিচ্ছিন্ন মতাবাদ, জড়বাদ, নাস্তিকতাবাদ, ভারতবাসীকে মুল স্রোত হইতে বঞ্চিত করিয়া ক্রমবর্ধমান সমগ্র ভারতবর্ষ মহাসঙ্কটের অন্ধকারে নিমজ্জিত। দেশ, জাতি ও সমাজকে এই বিপর্যয় ও দুদিন হইতে অবক্ষয় বোধের জন্য প্রয়োজন মহাজাগরণ, মহামিলন, মহাসমন্বয় ও মহামুক্তি।
এরই আলোকে প্রতিবারের ন্যায় এবারো কুশমণ্ডি সার্বজনীন নামযজ্ঞ কমিটি এর আয়োজনে কুশমণ্ডি শিতলাপাড়ায় শুরু হতে চলছে ৪৭ তমবর্ষ, শ্রী শ্রী মা শীতলা মায়ের পূজা এবং ৪৪ তম বর্ষ, ৪৮ প্রহর ব্যাপী মহা নামযজ্ঞা অনুষ্ঠান। উক্ত পূর্ণ অনুষ্ঠানে সকলের উপস্থিতি ও সহযোগিতা কাম্য করে কুশমণ্ডি সার্বজনীন নামযজ্ঞ কমিটি।
অনুষ্ঠান সুচি
- ২৫ শে ফাল্গুন ১৪২২ সাল রোজ বুধবার দুপুর ১০ টায় শ্রী শ্রী শীতলা মাতার পূজা ও নামযজ্ঞা অনুষ্ঠান শুভ অধিবাস।
- ২৬ শে ফাল্গুন ১৪২২ সাল রোজ বৃহস্পতিবার অরুনাদয় হইতে ৪৮ প্রহর ব্যাপী নামযজ্ঞা অনুষ্ঠান শুরু, চলবে ১ লা চৈত্র অবধি ।
- ২রা চৈত্র ১৪২২ সাল বুধবার সকালে ধুলট এবং কুঞ্জভঙ্গ, মধ্যাহ্নে মহাপ্রভুর ভোগ ও প্রসাদ বিতরণ , বৈকালে পদাবলী কীর্তন।
- মা মনসা সম্প্রদায় (নদীয়া)
- কৃষ্ণগোপাল সম্প্রদায় (বহরমপুর মুর্শিদাবাদ)
- জয় জগৎ বন্ধু সম্প্রদায় (হেমতাবাদ)
- রাধাগোবিন্দ সম্প্রদায় (বালুরঘাট) নীলা কীর্তন।
- রাই কিশরী সম্প্রদায় (হিলি)
- বালক বালিকা সম্প্রদায় (রায়গঞ্জ)
- রাধারানি সম্প্রদায় ( কালিয়াগাঞ্জ)
- শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য কীর্তন সম্প্রদায় - দক্ষিণ দিনাজপুর ও আরও অনেক দল উপস্থিত হবেন।
বিস্তারিত আরও জানতে পারবেন, আগমনী বার্তা প্রতিকায় (www.agomonibarta.com)। পত্রিকাটি এখুনি পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। আরও অনেক খবর ফেসবুকে পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক দিতে ভুলবেন না প্লিস।
বই জ্ঞানের ভাণ্ডার, ভালো বই মানুষকে প্রকৃত পথ দেখাতে পারে। প্রিয় বন্ধু আমাদের দুঃখ ব্যদনা, কষ্ট দিতে পারে কিন্তু বই আমাদের কখনও শিক্ষার আলো ছাড়া অন্য কিছু দিতে পারে না। আর এজন্যই প্রত্যেকের বইয়ের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠা উচিৎ এবং অবসর সময়ে বই পড়া দরকার।
অধীর আগ্রহে থাকা কুশমণ্ডিবাসীর প্রতীক্ষার অবসান হতে চলেছে ১২ জানুয়ারি , কেননা পশ্চিমবঙ্গ সরকার - এর গ্রন্থাগার পরিষেবা অধিকার ও রাজা রামমোহন রায় লাইব্রেরী ফাউন্ডেশন এর আর্থিক সহযোগিতায় ২০ তম জেলা বই মেলা শুরু হতে চলেছে এবার কুশমণ্ডি শহরে। বই মেলা মানে নানা বইয়ের সমাহার, বই মেলায় হরেক রকম বই পাওয়া যায়, যেগুলো আমরা অন্যান্য সময় পাইনা। আপনি নিয়মিত বাংলা খবর পড়তে পারেন আগমনী বার্তায় , এখুনি পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।
বাংলার সেরা খবর সম্পূর্ণ বাংলায়, পড়ুন অন্যকেও পড়তে বলুন।
Older Posts Home
Popular Posts
-
ভারতীয় সময় অনুসারে ২০১৯ ভাই ফোঁটার তারিখ ও সময়, ২০১৯ ভাই ফোঁটা ক্যালেন্ডার: ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের আর এক নাম ভ্রাতৃদ্ব...
-
ভারতীয় সময় অনুসারে ২০১৮ ভাই ফোঁটার তারিখ ও সময়, ২০১৮ ভাই ফোঁটা ক্যালেন্ডার: ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের আর এক নাম ভ্রাতৃদ্ব...
-
ONGC- অয়েল অ্যান্ড নেচেরাল গ্যাস কর্পরাশন লিমিটেট ( Oil and Natural Gas Corporation Limited ) তে ট্রেড অ্যাপ্রেনটিস নিয়োগ হবে। অ্যাকাউন্ট,...
-
শুভ দীপাবলি ও শ্যামা পূজার ( কালীপূজা ) প্রীতি ও অভিন্দন। এর মাত্র কয়েক প্রহর তারপরেই শুরু হতে চলেছে হিন্দুদের আলোর উৎসব অর্থাৎ দীপাবলি। দ...
-
উত্তর দিনাজপুর জেলার নামকারা কালিপূজা বলতে গেলে এককথায় কালিয়াগঞ্জের শহরের মা বয়রা কালির পুজো কেই আমারা জানি। এলাকার বর্ষীয়ান মানুষদের মত...
Kmdinfo FB Page