Tips Tweet | Free PC Tricks
Search ...
মনসা দেবীর পরিচয়ঃ
মনসা-লৌকিক দেবী হিসেবে খ্রীষ্টপূর্ব ৩০০০অব্দে সিন্ধু সভ্যতার অন্তর্গত আদিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে যাঁর প্রচলন পরবর্তীতে পৌরাণিক দেবী হিসেবেও খ্যাত ।
পদ্মপুরাণ,দেবীভাগবত পুরাণ ও ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণসহ কয়েকটি উপপুরাণে এই দেবীর উল্লেখ রয়েছে।তবে ইতিহাসবেত্তাদের মতে,মনসা দেবীর বর্তমান মূর্তিরূপে পূজার প্রচলন ঘটে দশম-একাদশ শতকে ।সাধারণত সর্পকুলের অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে প্রচলিত হলেও তাঁকে কৃষির দেবীও বলা হয়।পুরাণ মতে,মনসা জরত্কারু মুনির পত্মী,আস্তিকের মাতা এবং বাসুকির ভগিনী । ব্রহ্মার উপদেশে ঋষি বশিষ্ঠ সর্পমন্ত্রের সৃষ্টি করেন এবং তাঁর তপস্যার দ্বারা মন থেকে অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে মনসার আবির্ভাব ঘটে। মন থেকে সাকার রূপ লাভ করেছেন বলে এর নাম হয়েছে মনসা । মনসাকে আবার শিব দুহিতা রূপেও কল্পনা করা হয়। মনসার অপর নাম কেতকা , বিষহরি, পদ্মাবতী প্রভৃতি। বিস্তারিত পরতে এখানে ক্লিক করুন ...
Malin Sarkar 00:20:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
মনসা-লৌকিক দেবী হিসেবে খ্রীষ্টপূর্ব ৩০০০অব্দে সিন্ধু সভ্যতার অন্তর্গত আদিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে যাঁর প্রচলন পরবর্তীতে পৌরাণিক দেবী হিসেবেও খ্যাত ।
পদ্মপুরাণ,দেবীভাগবত পুরাণ ও ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণসহ কয়েকটি উপপুরাণে এই দেবীর উল্লেখ রয়েছে।তবে ইতিহাসবেত্তাদের মতে,মনসা দেবীর বর্তমান মূর্তিরূপে পূজার প্রচলন ঘটে দশম-একাদশ শতকে ।সাধারণত সর্পকুলের অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে প্রচলিত হলেও তাঁকে কৃষির দেবীও বলা হয়।পুরাণ মতে,মনসা জরত্কারু মুনির পত্মী,আস্তিকের মাতা এবং বাসুকির ভগিনী । ব্রহ্মার উপদেশে ঋষি বশিষ্ঠ সর্পমন্ত্রের সৃষ্টি করেন এবং তাঁর তপস্যার দ্বারা মন থেকে অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে মনসার আবির্ভাব ঘটে। মন থেকে সাকার রূপ লাভ করেছেন বলে এর নাম হয়েছে মনসা । মনসাকে আবার শিব দুহিতা রূপেও কল্পনা করা হয়। মনসার অপর নাম কেতকা , বিষহরি, পদ্মাবতী প্রভৃতি। বিস্তারিত পরতে এখানে ক্লিক করুন ...
এটিও পড়ুন - শ্রী শ্রী মা মনসা দেবীর পরিচয় ও তার পুজার ইতিহাস
২০১৮ শ্রী শ্রী মা মনসা দেবী পুজার তারিখ
Name of Festival
|
Day of Festival
|
Date of Festival
|
2018 Manasa Puja Date/
মনসা পূজার তারিখ
|
Thursday
|
2nd August , 2018
|
2018 Manasa Puja Date/
মনসা পূজার তারিখ
|
Wednesday
|
15th August, 2018
|
⏩ পূজা সম্পর্কিত যে কোন খবর আপডেট পেতে দেখুন www.pujadatetime.in কিংবা এখানে ক্লিক করুন ..
ট্যাগঃ
2018 Manasa Puja Date & Time, 2018 Festival Date & Time, মা মনসা দেবী, মনসা পুজার সময় ও সুচি, মনসা পূজার ক্যালেন্ডার ২০১৮.
মনসা-লৌকিক দেবী হিসেবে খ্রীষ্টপূর্ব ৩০০০অব্দে সিন্ধু সভ্যতার অন্তর্গত আদিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে যাঁর প্রচলন পরবর্তীতে পৌরাণিক দেবী হিসেবেও খ্যাত ।
পদ্মপুরাণ,দেবীভাগবত পুরাণ ও ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণসহ কয়েকটি উপপুরাণে এই দেবীর উল্লেখ রয়েছে।তবে ইতিহাসবেত্তাদের মতে,মনসা দেবীর বর্তমান মূর্তিরূপে পূজার প্রচলন ঘটে দশম-একাদশ শতকে ।সাধারণত সর্পকুলের অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে প্রচলিত হলেও তাঁকে কৃষির দেবীও বলা হয়।পুরাণ মতে,মনসা জরত্কারু মুনির পত্মী,আস্তিকের মাতা এবং বাসুকির ভগিনী । ব্রহ্মার উপদেশে ঋষি বশিষ্ঠ সর্পমন্ত্রের সৃষ্টি করেন এবং তাঁর তপস্যার দ্বারা মন থেকে অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে মনসার আবির্ভাব ঘটে। মন থেকে সাকার রূপ লাভ করেছেন বলে এর নাম হয়েছে মনসা । মনসাকে আবার শিব দুহিতা রূপেও কল্পনা করা হয়। মনসার অপর নাম কেতকা , বিষহরি, পদ্মাবতী প্রভৃতি।
*মনসা পূজাঃ
আষাঢ় মাসের পূর্ণিমার পর যে পঞ্চমী তিথি (শ্রাবণ)তাকে নাগপঞ্চমী বলে। নাগপঞ্চমীতে উঠানে সিজগাছ স্থাপন করে মনসা পূজা করা হয়। ভাদ্রমাসের কৃষ্ণা পঞ্চমী পর্যন্ত পূজা করার বিধান আছে।বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে একমাস যাবত্ পূজা করে পূজাসমাপনান্তে বিশেষভাবে পুজো করা হয় অথবা শুধুমাত্র শেষ দিনে পুরোহিত দ্বারা পূজা করা হয়।উল্লেখ্য, নাগকুল কশ্যপমুনির জাত যা সাধারণ সাপ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ও বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন যেমনঃ অনন্ত , শিষ , বাসুকি প্রভৃতি উদাহরণস্বরূপ বিষ্ণুর মস্তকের উপরে থাকে শিষ নাগ ।
*বাংলা সাহিত্যে মনসাঃ
ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষার্ধে কানা হরি দত্ত রচিত মনসা মঙ্গল,নারায়নদেবের পদ্মপুরাণ,বিপ্রদাস বিপলাই রচিত মনসা বিজয় ,কেতাকদাস , ক্ষেমানন্দ প্রমুখসহ পূর্ববঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশের)প্রায় বাইশ জন কবি রচিত মনসাকে নিয়ে মঙ্গলকাব্য ও পালাগান তত্কালীন বাংলার আর্থ -সামাজিক প্রতিচ্ছবিকে প্রকাশ করে।
*পরিশেষঃ
ভগবান গীতায় ১০ম অধ্যায়ের ২৮-২৯ শ্লোকে বলেছেন ,সর্পের মধ্যে বাসুকি,নাগের মধ্যে তিনি অনন্ত। আবার,তিনি খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যে, আকাশ যেমন সবকিছুকে আচ্ছাদিত করে থাকলেও কোন কিছুর সাথে লেগে নেই তেমনি সবকিছুর শক্তি তাঁর ই অথচ তিনি কোনকিছুর সাথে জড়িত নন দেবী মনসার পুজো কালক্রমে বাঙালি সনাতনী সংস্কৃতির অংশ
হয়ে দাঁড়িয়েছে।কেরালা,তামিলনাড়ুসহ দক্ষিণভারতে,নেপালের কাঠমুন্ডুতে আজ নাগপঞ্চমী অন্যতম প্রধান উৎসব।বাংলাদেশে দিনাজপুর,বরিশাল সহ অনেক আদিবাসী সম্প্রদায়ের পল্লীতেও গড়ে উঠেছে অনেক মনসা দেবীর মন্দির।এমনকি বৌদ্ধ ও জৈন দর্শনেও দেওয়া হয়েছে মনসা দেবীকে বিশেষ মর্যাদা । ভগবান গীতায় বলেছেন , "যে যথা মাং প্রপদ্যন্ত...পার্থ সর্বশঃ ॥"(৪/১১)
আবার,ভগবান গীতার ৭ম অধ্যায়ের ২১-২২ নং শ্লোকে বলেছেন, "যে যে ভক্ত যেই যেই দেবতাকে পূজা করিতে চায়,সেই দেবতাকে পূজা করিবার অচলা ভক্তি আমি তাকে দিয়া থাকি।সেই ভক্ত ভক্তির সহিত সেই দেবতাকে পুঁজিয়াই ইষ্টলাভ করে।"
পূজা সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতে এখানে ক্লিক করুন।
দোলযাত্রা ( দোল পূর্ণিমা ) আসার ঠিক পাঁচ দিন আগে, শুক্লা একাদশী দিনে কুশমণ্ডি পাল পারায় (ধামুয়া) নাগরাজ বাসুকীর ভগিনী ও ঋষি জগৎকারু বা জরৎকারুর পত্নী। মনসা বিষহরি (বিষনাশকারিণী), জগৎগৌরী, নিত্যা (চিরন্তনী) ও পদ্মাবতী শ্রী শ্রী মা মনসা দেবীর আবির্ভাব হয়। লোক মুখে শোনা যায় বহুদিন আগেই নাকি মা মনসা দেবী আবির্ভাব হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু মা মনসাকে পূজার আসনে বসার দেরি করায়, বিধারতার অসীম ক্ষমতায় শুভ দিনে মা নিজেই আমাদের মাঝে উপস্থিত হলেন।
দিনটি ছিল শিনিবার (৫ ই চৈত্র ১৪২২), JCP দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছিল ধামুয়া পুকুর (Dhamuya) পারে, কিন্তু বিধার অসীম ক্ষমতায় JCB আগায় উঠে এল মা মনসা দেবী মূর্তি। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ মা কে দেখার জন্য ভির জমাতে শুরু করলো। শুরু হল জাকজমক ভাবে মা মনসা দেবীর পূজা।
লোকর মুখে মুখে শুধু মা মনসার কথা। কুশমণ্ডি থানা অর্থাৎ লোকাল থানার পুলিশ মা মনসা দেবীকে থানায় সুরক্ষিত রাখার জন্য উপস্থিত হন , কিন্তু মা মনসার ভক্ত বৃন্দের অনুরধে সেখানেই স্থাপন করা হয় মা মনসাকে।
Malin Sarkar 04:12:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
দিনটি ছিল শিনিবার (৫ ই চৈত্র ১৪২২), JCP দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছিল ধামুয়া পুকুর (Dhamuya) পারে, কিন্তু বিধার অসীম ক্ষমতায় JCB আগায় উঠে এল মা মনসা দেবী মূর্তি। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ মা কে দেখার জন্য ভির জমাতে শুরু করলো। শুরু হল জাকজমক ভাবে মা মনসা দেবীর পূজা।
লোকর মুখে মুখে শুধু মা মনসার কথা। কুশমণ্ডি থানা অর্থাৎ লোকাল থানার পুলিশ মা মনসা দেবীকে থানায় সুরক্ষিত রাখার জন্য উপস্থিত হন , কিন্তু মা মনসার ভক্ত বৃন্দের অনুরধে সেখানেই স্থাপন করা হয় মা মনসাকে।
মা মনসা দেবীকে কিভাবে সন্তুষ্ট করা যায় জানতে এখানে ক্লিক করুন।
মা মনসার সংক্ষিপ্ত কথা-
পুরাণ ও লোককথা অনুযায়ী, পিতা শিব ও স্বামী জগৎকারু উভয়েই মনসাকে প্রত্যাখ্যান করেন। সৎ-মা চণ্ডী (এই ক্ষেত্রে পার্বতীর নামান্তর) তাঁকে ঘৃণা করেন। এই কারণে মনসা সর্বদা নিরানন্দ ও বদরাগী। অন্য এক মতে, মনসার পিতা হলেন কশ্যপ। মনসা তাঁর ভক্তদের ভালবাসেন। কিন্তু যে তাঁর পূজা করতে অস্বীকার করে, তার প্রতি তিনি নির্দয় হন। প্রথম দিকে দেবতারা মনসার দেবীত্ব স্বীকার করেননি। এই কারণে মনসাকে নিজে উদ্যোগী হয়ে দেবী হিসেবে তাঁর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে হয় এবং নিজেকেই নিজের পূজা প্রচার করে মানব ভক্তমণ্ডলীতে স্থান খুঁজে নিতে হয়।
কুশমণ্ডির আরও খবর জানতে চোখ রাখুন আগমনী বার্তা নিউজে (www.agomonibarta.com)
Older Posts Home
Popular Posts
-
ভারতীয় সময় অনুসারে ২০১৯ ভাই ফোঁটার তারিখ ও সময়, ২০১৯ ভাই ফোঁটা ক্যালেন্ডার: ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের আর এক নাম ভ্রাতৃদ্ব...
-
ভারতীয় সময় অনুসারে ২০১৮ ভাই ফোঁটার তারিখ ও সময়, ২০১৮ ভাই ফোঁটা ক্যালেন্ডার: ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের আর এক নাম ভ্রাতৃদ্ব...
-
ONGC- অয়েল অ্যান্ড নেচেরাল গ্যাস কর্পরাশন লিমিটেট ( Oil and Natural Gas Corporation Limited ) তে ট্রেড অ্যাপ্রেনটিস নিয়োগ হবে। অ্যাকাউন্ট,...
-
শুভ দীপাবলি ও শ্যামা পূজার ( কালীপূজা ) প্রীতি ও অভিন্দন। এর মাত্র কয়েক প্রহর তারপরেই শুরু হতে চলেছে হিন্দুদের আলোর উৎসব অর্থাৎ দীপাবলি। দ...
-
উত্তর দিনাজপুর জেলার নামকারা কালিপূজা বলতে গেলে এককথায় কালিয়াগঞ্জের শহরের মা বয়রা কালির পুজো কেই আমারা জানি। এলাকার বর্ষীয়ান মানুষদের মত...
Kmdinfo FB Page