Tips Tweet | Free PC Tricks
Search ...
শিল্পী ও নির্মাতাদের দেবতা বিশ্বকর্মা। ব্রহ্মাপুত্র বিশ্বকর্মাই গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নকশা তৈরি করেন। ঈশ্বরের প্রাসাদের নির্মাতাও বিশ্বকর্মা। দেবতাদের রথ ও অস্ত্রও তৈরি করেছিলেন এই বিশ্বকর্মাই।
বিশ্বকর্মা মানেই দুর্গা পূজার আগমন, বিশ্বকর্মা পর পরই দুর্গা পূজার আমেজ সবার মুখে মুখে। এককথায় মা দুর্গার আগমনীর পূর্বাভাষ। অন্যান্য বারের মতোই এবারও মাহা ধুম ধামের সহিত বিশ্বকর্মা পালিত হল আমাদের কুশমণ্ডিতে।
Malin Sarkar 00:53:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
বিশ্বকর্মা মানেই দুর্গা পূজার আগমন, বিশ্বকর্মা পর পরই দুর্গা পূজার আমেজ সবার মুখে মুখে। এককথায় মা দুর্গার আগমনীর পূর্বাভাষ। অন্যান্য বারের মতোই এবারও মাহা ধুম ধামের সহিত বিশ্বকর্মা পালিত হল আমাদের কুশমণ্ডিতে।
এটিও পড়ুন - আগের বৎসরের বিশ্বাকর্মা পূজা দেখতে এখানে ক্লিক করুন
ফটোগ্রাফার নবব্রাতা সরকার , কুশমণ্ডি
দুর্গা পূজার লাইভ ভিডিও ও ফটো দেখতে এখানে ক্লিক করুন।জিতাষ্টমী [jitāṣṭamī] বি. আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি-যে তিথিতে স্ত্রীলোকেরা পুত্রলাভের জন্য জিমূতবাহনের পূজা করে; জিমূতাষ্টমী।
জিতুআঃ (jita ashtami)
একাদশীর চাঁদের কৃষ্ণপক্ষে অষ্টমী তিথিতে অনুষ্ঠিত হয় মায়েদের জিতা পূজা। কুড়মালি "জিতিআ" অর্থে জননী। নিরন্ন উপবাস দিয়ে মায়েরা আদিমাতা ষষ্ঠীর পূজা (জিতা ষাইঠ) করেন ঐ দিন। শশাফল কে কাঁখ (কোল) হড় (মানুষ/সন্তান) হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এই পূজা মাতৃত্ব অর্জনের বা সন্তানের মঙ্গল কামনার পূজা।
মা ষষ্ঠী নিছক বাংলার এক গ্রামদেবী নন, শীতলা ও মনসার মতোই তিনিও ভারতের নানা যায়গায় পূজিত হন। কেএআরও মতে তিনি হলেন প্রসুতি ও শিশুর রক্ষায়িত্রি। আবার হারাপ্পাতেও এএমওএন মূর্তির সন্ধান পাওয়া গেছে যা দেখে মনে হয় সিন্ধু সভ্যতার আমলেও এই দেবীর পূজা হতো। এমনকি এই পূজার সাথে প্রাচীন এউরোপের লোকচারের মিল পাওয়া যায়। কেউ যাতে নিজের প্রাপ্যর বেশি না পায়, যৌথ পরিবার ধরে রাখার জন্য যা খুব জরুরী। মা ষষ্ঠীর কাহিনী এসইআই শিক্ষা দেয়। 5TH CENTURY BC- তে হিন্দু যুদ্ধদেবতা স্কন্দ ও তাঁর সহযোগী যৌধেয়র সঙ্গে ষষ্ঠীকে জুড়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। 1ST CENTURY AD - 3RD CENTURY AD তে তাঁর ছটি মাথা দেখানো হয়েছে বিভিন্ন মুদ্রায় ও শাস্ত্রে। 5TH CENTURY AD তে বায়ুপুরাণে তাঁকে ৪৯ দেবীর অন্যতমা ও আর ইকেটিআই পুরাণে তাঁকে সমস্ত দেবীর মধ্যে আরাধ্যতমা বিওএলই বর্ণনা করা হয়েছে। 4TH -5TH CENTURY AD যজ্ঞবল্ক্যস্মৃতিতে তিনি স্কন্দদেবের পালিকা-মা। কিন্তু পরবর্তি কাহিনীতে তিনি তাঁর সঙ্গিনী ও স্ত্রী। ষষ্ঠীর কাহিনী পাওয়া যায় ষষ্ঠীমঙ্গল কাব্যে। সেখানে তাঁর সাথে সর্পদেবীর ঘনিষ্ট সম্পর্ক দেখানো হয়েছে। বিহারে সন্তান জন্মের পরে ৬ দিনের অনুষ্ঠানটিকে ছটি বলা হয়। ষষ্ঠী ওখানে ছটিমাতা। ওড়িশায় সন্তান জন্মের ৬দিন ও ২১দিনে এই দেবী পূজিত হন। উত্তর ভারতের কোথাও কোথাও বিয়ের সময় এই দেবী পূজিত হন। ষষ্ঠীকে দেখা যায় সাধারণত জননী রূপে, মার্জারবাহিনী, কোলে এক বা একাধিক শিশু। তাঁর নানা প্রতীক, মাটির কলসী, বটগাছ, বটগাছের নিচে লাল পাথর ইত্যাদি। কোথাও ষষ্ঠীকে বলা হয় অমঙ্গলের দেবী। তিনি কুপিত হলে মা ও শিশুদের দুঃখো দেন। 5TH CENTURY-র কাশ্যপ সংহিতায় ষষ্ঠীকে বলা হয়েছে জাতহরণী, যিনি মাতৃগর্ভ থেকে ভ্রূণ অপহরণ করেন, সন্তান জন্মের ৬দিনের মধ্যে তাকে ভক্ষণ করেন। তাই শিশু ভূমিষ্ট হওয়ার পরে ষষ্ঠ দিনে তাঁকে পূজা করা বিধেয়। আবার শিশু জন্মের ২১ দিনে একুশ্য পালন করা হয়। সেদিন বাড়ির উত্তর পশ্চিম কোনে বটবৃক্ষমূলে সিঁদুর লিপ্ত করে, মর্কট প্রস্তরময়ী যে ষষ্ঠী বুড়ী আছেন তাঁর পূজা আবশ্যক। ছোটবেলায় খেতে গিয়ে গলায় লাগলে অনেকে বলে ওঠেন ‘ষাঠ-ষাঠ’ - মনে ষষ্ঠী দেবীর নাম করে বিপদভঞ্জন করা। বলে রাখা ভাল, প্রাচীন বঙ্গে অনার্য জাতি গোষ্ঠীর দ্বারা এই দেবী পুজিতা হতেন। অসুর নামক আদিম জাতি গোষ্ঠীও এই দেবীর পূজক ছিলেন। ধর্মমঙ্গলে আছে মায়াপুরে এই দেবীর পূজা করেছিলেন জয়ন্ত অসুর। মানভুমের লোকায়েত জীবনেও সন্তান জন্মানোর ছ’দিন পরে ষষ্ঠী ও ২১দিন পর একুশা’য় ষষ্ঠী দেবীর পূজা করা হয়। চৈতন্যভাগবত-এ দেখা যায় চৈতন্য-র জন্মের ছ’দিন পর ষষ্ঠী দেবীর পূজা করা হয়। বাঁকুড়া-পুরুলিয়া পশ্চিম-মেদনীপুর-এ দুর্গা অষ্টমীর ঠিক ১৫দিন আগে জিতা-অষ্টমী হয়। এই তিথিতে জিতা-ষষ্ঠীর ব্রত ও পূজা হয়। মনে করা হয় এই জিতা পূজারই সুত্র আছে জাতহরণী বা বাংলাদেশ-র জাতাপহারিণীতে। এই দেবী অশুভ দেবী, সন্তানকে মায়ের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়। তাই এই পূজা করা হয় ওই দেবীর প্রকোপ থেকে বাঁচতে। বাংলার মঙ্গলকাব্যের ইতিহাসে আছে বাংলাদেশে ১২মাসে ১২ রকম ষষ্ঠীর পূজা হয়। জৈষ্ঠে হয় অরণ্যষষ্ঠী যা পরিণত হয়েছে জামাই ষষ্ঠীতে। জামাতাও আসলে সন্তান, আর জামাইকে ভজন করান হয় সন্তান লাভের জন্য। সংগৃহীত
-- পূজা সম্পর্কিত যেকোন তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন --
মা বয়রা কালী মাতার অষ্টধাতু প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে পূজা : প্রতিবারের ন্যায় এবারো ২৩ শে চৈত্র শ্রী শ্রী মা বয়রা কালী মাতার উৎসব পালন হতে চলেছে। তারই উপলক্ষে মন্দিরকে সজিয়ে তোলার জন্য সুদক্ষ শিল্পীরা দিন রাত খেটে চলছে। এই দিনটির জন্য মায়ের ভক্তরা একবছর ধরে উপেক্ষা করে আছেন।
মায়ের পূজা'র তথ্য আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের অয়েব সাইটে।
Malin Sarkar 10:53:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
মায়ের পূজা'র তথ্য আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের অয়েব সাইটে।
আজ মাহা রাম নবমী। আর রাম নবমী পূজা উপলক্ষে মহা ধুমধাম ভাবে পালিত হল কালিয়াগঞ্জ শহরে। কালিয়াগঞ্জ ও কুশমণ্ডি শহরের বহু গ্রাম গঞ্জে থেকে উপস্থিত হন হাজার হাজার রাম ভক্ত এই উৎসব পালান করতে। কুশমণ্ডি বাসীরা মটর বাইক নিয়ে শোভা যাত্রা শুরু করে কালিয়াগঞ্জ পৌছায়, এরপর বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জ থেকে আশা রামভক্তারা মিলিত হয়ে সারা কালিয়াগঞ্জ শহর পরিক্রমণ করেন। পরিক্রমণ শেষে বিভিন্ন মহারাজগণ তাদের মূল্যবান বক্ত্যব রাখেন এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে রাম নবমী উৎসব জমজমাট হয়ে উঠে। এছাড়া ভক্তদের জন্য অন্য ভোগের আয়োজন ও করে থাকেন।
রাম নবমী কেন পালান করা হয়?
রাম নবমী ( राम नवमी/ Ram Navami ) একটি হিন্দু উৎসব, অযোধ্যার রাজা দশরথ ও রাণী কৌশল্যা সন্তান দেবতা রামের জন্মগ্রহণ উদযাপন করা। রাম, বিষ্ণুর সপ্তম অবতার, ভগবান বিষ্ণুর মানবীয় রূপের প্রাচীনতম অবতার। এই পবিত্র দিন শুক্লপক্ষের নবম দিনে পড়ে, হিন্দু পঞ্জিকার চৈত্র মাসের নবম দিন। চৈত্রের নয় দিনে বসন্তের নবরাত্রী পালন করা হয়। রাম নবমী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু উত্সবের মধ্যে একটি।
Malin Sarkar 10:27:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
রাম নবমী কেন পালান করা হয়?
রাম নবমী ( राम नवमी/ Ram Navami ) একটি হিন্দু উৎসব, অযোধ্যার রাজা দশরথ ও রাণী কৌশল্যা সন্তান দেবতা রামের জন্মগ্রহণ উদযাপন করা। রাম, বিষ্ণুর সপ্তম অবতার, ভগবান বিষ্ণুর মানবীয় রূপের প্রাচীনতম অবতার। এই পবিত্র দিন শুক্লপক্ষের নবম দিনে পড়ে, হিন্দু পঞ্জিকার চৈত্র মাসের নবম দিন। চৈত্রের নয় দিনে বসন্তের নবরাত্রী পালন করা হয়। রাম নবমী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু উত্সবের মধ্যে একটি।
Jagaddhatri or Jagadhatri (Bengali: জগদ্ধাত্রী, Devanagri: जगद्धात्री, 'the Protector of the World') is an aspect of the Hindu goddess Durga, who is particularly worshipped in the West Bengal region of India.
কুশমন্ডি' তে এবারে প্রথম ( Jagadhatri Puja live , जगद्धात्री पूजा ) - এবং বিগ বাজেটের জগদ্ধাত্রী পূজা। এক নজরে দেখে নিন লাইভ ভিডিও ও ফটো ।
Malin Sarkar 07:24:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
কুশমন্ডি' তে এবারে প্রথম ( Jagadhatri Puja live , जगद्धात्री पूजा ) - এবং বিগ বাজেটের জগদ্ধাত্রী পূজা। এক নজরে দেখে নিন লাইভ ভিডিও ও ফটো ।
Kushmandi Jagaddhatri Puja
Kushmandi Jagaddhatri Puja
Kushmandi Jagaddhatri Puja
লাইভ ভিডিও দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।
সরস্বতী শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থে 'সরস্+বতু' স্ত্রী লিঙ্গে 'ঈ' প্রত্যয় যুক্ত যোগে 'সরস্বতী'। 'সতত রসে সমৃদ্ধা'। তিনি শুক্লবর্ণা, শুভ্র হংসবাহনা, 'বীণা-রঞ্জিত পুস্তক হস্তে' অর্থাৎ এক হাতে বীণা ও অন্য হাতে পুস্তক।
সেগুলোর গূঢ় রহস্য তথা যথার্থ তাৎপর্য হৃদয়ে ধারণ করে মাকে পূজার্চনা করা উচিত। নয়তো পূজার আড়ম্বরতা যতই হোক না কেন তা অর্থহীন। শিক্ষার্থীরা দেবী সরস্বতীর পূজা বেশি করে। কেন? কারণ তিনি জ্ঞানদায়িনী বিদ্যার দেবী সরস্বতী। বিদ্যা দান করেন তিনি। মানুষ জ্ঞান পিপাসু। সর্বদা জ্ঞানের সন্ধান করে। 'শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানং তৎপরঃ সংযতেন্দ্রিয়'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি জ্ঞান লাভ করে থাকেন।
শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হয় কীভাবে? শ্রদ্ধাবোধ গড়ে তোলার জন্য পারিবারিক শিক্ষা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বাল্যকাল থেকেই ধর্মীয় আচার-আচরণের শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন। সনাতন ধর্মাবলম্বী ছোটদেরকে ধর্মীয় চেতনা দান করার জন্য শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা অন্যতম একটি উৎসব।
পূজার আগের দিন সংযম পালন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গভীর শিক্ষা দেয়। ছোটবেলায় শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজায় সংযমের দিন মাছ-মাংস পরিহার, নিরামিষ আহার, আতপ চালের ভাত খাওয়া, উপোস থাকা সম্ভব হবে কি-না এসব নিয়ে এবং পূজার দিন উপবাস থাকা, পুষ্পাঞ্জলি অর্পণে হয় আনন্দঘন এক আয়োজন! আর এ সময়ই একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী তথা কোমলমতি শিক্ষার্থীও ধর্মীয় চেতনা পেয়ে থাকে। লক্ষণীয়, আমরা (বড়রা) প্রতিমায় ভক্তি নিবেদনের ক্ষেত্রে ওই প্রতিমার প্রণাম-মন্ত্রটুকুও জানি না! প্রণাম নিবেদনেও যে কত আধুনিকতা যুক্ত হয়েছে, তা ভাবলে অবাক হতে হয়!
শিক্ষার্থীসহ পূজিত সবাই যেন তার তাৎপর্য ও পূজার মূল আচরণে পূজিত হন সে কথা বিচার্য রেখে তার বর্ণনায় লক্ষ্য করা যাক:
দেবী শুক্লবর্ণা:
শুক্লবর্ণ মানে সাদা রং। সত্ত্বগুণের প্রতীকও হলো সাদা। পবিত্র গীতার চতুর্দশ অধ্যায়ের ৬নং শ্লোকে আছে 'তত্র সত্ত্বং নির্মলত্বাৎ' অর্থাৎ সত্ত্ব, রজঃ ও তমোগুণের মধ্যে সত্ত্বগুণ অতি পবিত্র গুণ, স্বচ্ছতার প্রতীক, নির্মলতার প্রতীক। আবার ওই অধ্যায়েরই ১৭নং শ্লোকে আছে, 'সত্ত্বাৎ সংজায়তে জ্ঞানং' অর্থাৎ সত্ত্বগুণে জ্ঞান লাভ হয়। তাই জ্ঞানময়ী সর্বশুক্লা দেবী শ্রীশ্রী সরস্বতী জ্ঞানে গুণান্বিত বলে তার গায়ের রং শুক্লবর্ণা অর্থাৎ দোষহীনা ও পবিত্রতার মূর্তি। আর জ্ঞানদান করেন বলে তিনি জ্ঞানদায়িনী। 'নহি জ্ঞানেন সদৃশং পবিত্রমিহ বিদ্যতে'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ 'জ্ঞানের মতো পবিত্র আর কিছু নেই'। আমরাও যেন সে গুণের অধিকারী হতে পারি এ আমাদের প্রার্থনা।
হংসঃ
জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সরস্বতীর বাহন শ্বেতহংস। হাঁস অসারকে ফেলে সার গ্রহণ করে। দুধ ও জল মিশ্রণ করে দিলে হাঁস জল ফেলে শুধু দুধটুকু গ্রহণ করে নেয়। কিংবা কাঁদায় মিশ্রিত স্থান থেকেও তার খাদ্য খুঁজে নিতে পারে। মায়ের সঙ্গে পূজিত হয়ে শিক্ষা দিচ্ছে- সবাই যেন সবার অসার বা ভেজাল/অকল্যাণকর পরিহার করে সার বা ভালো কিছু অর্থাৎ নিত্য পরমাত্মাকে গ্রহণ করেন এবং পারমার্থিক জ্ঞান অর্জন করে সুন্দর পথে চলতে পারি।
বীণাঃ '
জীবন ছন্দময়'। বীণার ঝংকারে উঠে আসে ধ্বনি বা নাদ। বিদ্যাদেবী সরস্বতীর ভক্তরা সাধনার দ্বারা সিদ্ধি লাভ করলে বীণার ধ্বনি শুনতে পান। বীণার সুর মধুর। পূজার্থী বা বিদ্যার্থীর মুখ নিঃসৃত বাক্যও যেন মধুর হয় এবং জীবনও মধুর সংগীতময় হয় এ কারণেই মায়ের হাতে বীণা। হাতে বীণা ধারণ করেছেন বলেই তার অপর নাম বীণাপাণি।
পুস্তকঃ
বিদ্যার্থীর লক্ষ্য জ্ঞান অন্বেষণ। আর সে জ্ঞান ও বিদ্যা অন্বেষণের জন্য জ্ঞানের ভাণ্ডার 'বেদ' তার হাতে রয়েছে। 'বেদই বিদ্যা'। তিনি আমাদের আশীর্বাদ করছেন- 'জীবনকে শুভ্র ও পবিত্র রাখ। সত্যকে আঁকড়ে রাখ। মূল গ্রন্থের বাণী পালন কর। জীবন ছন্দময় কর। স্বচ্ছন্দে থাক।'
উল্লেখ্য, প্রতিটি দেব-দেবীর প্রণাম-মন্ত্র ও পুষ্পাঞ্জলি প্রদান মন্ত্র আমাদের সবার জানা উচিত। আর তাই নিম্নোক্ত মন্ত্রগুলি বিদ্যার্থীদের অবশ্যই জানা উচিত।
সরস্বতী দেবীর প্রণাম ও পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্রঃ
ওঁ সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষী বিদ্যাং দেহী নমোহস্তুতে।।
ওঁ ভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈই নমো নমঃ।
বেদ বেদান্ত বেদাঙ্গ বিদ্যাস্থানভ্যঃ এব চ
এষ সচন্দন পুষ্প বিল্বপত্রাঞ্জলি ওঁ ঐং সরস্বত্যৈ নমঃ।।
জ্ঞানদায়িনী সরস্বতী মায়ের পূজাতে ফাঁকি না দিয়ে আমরা সবাই সঠিকভাবে তার পূজা করি। তার পূজার শিক্ষায় আমরা সর্বদা সবাই শুদ্ধ জ্ঞানচর্চায় যেন রত থাকি এবং প্রার্থনা করি-
ওঁ অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যুর্মা অমৃতংগময়
আবিরাবির্ম এধি।
অর্থাৎ- হে ঈশ্বর, আমাকে অসৎ থেকে সৎ লোকে, অন্ধকার থেকে আলোতে এবং মৃত্যু থেকে অমৃতে নিয়ে যাও।
Malin Sarkar 03:09:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
সেগুলোর গূঢ় রহস্য তথা যথার্থ তাৎপর্য হৃদয়ে ধারণ করে মাকে পূজার্চনা করা উচিত। নয়তো পূজার আড়ম্বরতা যতই হোক না কেন তা অর্থহীন। শিক্ষার্থীরা দেবী সরস্বতীর পূজা বেশি করে। কেন? কারণ তিনি জ্ঞানদায়িনী বিদ্যার দেবী সরস্বতী। বিদ্যা দান করেন তিনি। মানুষ জ্ঞান পিপাসু। সর্বদা জ্ঞানের সন্ধান করে। 'শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানং তৎপরঃ সংযতেন্দ্রিয়'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি জ্ঞান লাভ করে থাকেন।
শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হয় কীভাবে? শ্রদ্ধাবোধ গড়ে তোলার জন্য পারিবারিক শিক্ষা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বাল্যকাল থেকেই ধর্মীয় আচার-আচরণের শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন। সনাতন ধর্মাবলম্বী ছোটদেরকে ধর্মীয় চেতনা দান করার জন্য শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা অন্যতম একটি উৎসব।
পূজার আগের দিন সংযম পালন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গভীর শিক্ষা দেয়। ছোটবেলায় শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজায় সংযমের দিন মাছ-মাংস পরিহার, নিরামিষ আহার, আতপ চালের ভাত খাওয়া, উপোস থাকা সম্ভব হবে কি-না এসব নিয়ে এবং পূজার দিন উপবাস থাকা, পুষ্পাঞ্জলি অর্পণে হয় আনন্দঘন এক আয়োজন! আর এ সময়ই একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী তথা কোমলমতি শিক্ষার্থীও ধর্মীয় চেতনা পেয়ে থাকে। লক্ষণীয়, আমরা (বড়রা) প্রতিমায় ভক্তি নিবেদনের ক্ষেত্রে ওই প্রতিমার প্রণাম-মন্ত্রটুকুও জানি না! প্রণাম নিবেদনেও যে কত আধুনিকতা যুক্ত হয়েছে, তা ভাবলে অবাক হতে হয়!
শিক্ষার্থীসহ পূজিত সবাই যেন তার তাৎপর্য ও পূজার মূল আচরণে পূজিত হন সে কথা বিচার্য রেখে তার বর্ণনায় লক্ষ্য করা যাক:
দেবী শুক্লবর্ণা:
শুক্লবর্ণ মানে সাদা রং। সত্ত্বগুণের প্রতীকও হলো সাদা। পবিত্র গীতার চতুর্দশ অধ্যায়ের ৬নং শ্লোকে আছে 'তত্র সত্ত্বং নির্মলত্বাৎ' অর্থাৎ সত্ত্ব, রজঃ ও তমোগুণের মধ্যে সত্ত্বগুণ অতি পবিত্র গুণ, স্বচ্ছতার প্রতীক, নির্মলতার প্রতীক। আবার ওই অধ্যায়েরই ১৭নং শ্লোকে আছে, 'সত্ত্বাৎ সংজায়তে জ্ঞানং' অর্থাৎ সত্ত্বগুণে জ্ঞান লাভ হয়। তাই জ্ঞানময়ী সর্বশুক্লা দেবী শ্রীশ্রী সরস্বতী জ্ঞানে গুণান্বিত বলে তার গায়ের রং শুক্লবর্ণা অর্থাৎ দোষহীনা ও পবিত্রতার মূর্তি। আর জ্ঞানদান করেন বলে তিনি জ্ঞানদায়িনী। 'নহি জ্ঞানেন সদৃশং পবিত্রমিহ বিদ্যতে'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ 'জ্ঞানের মতো পবিত্র আর কিছু নেই'। আমরাও যেন সে গুণের অধিকারী হতে পারি এ আমাদের প্রার্থনা।
হংসঃ
জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সরস্বতীর বাহন শ্বেতহংস। হাঁস অসারকে ফেলে সার গ্রহণ করে। দুধ ও জল মিশ্রণ করে দিলে হাঁস জল ফেলে শুধু দুধটুকু গ্রহণ করে নেয়। কিংবা কাঁদায় মিশ্রিত স্থান থেকেও তার খাদ্য খুঁজে নিতে পারে। মায়ের সঙ্গে পূজিত হয়ে শিক্ষা দিচ্ছে- সবাই যেন সবার অসার বা ভেজাল/অকল্যাণকর পরিহার করে সার বা ভালো কিছু অর্থাৎ নিত্য পরমাত্মাকে গ্রহণ করেন এবং পারমার্থিক জ্ঞান অর্জন করে সুন্দর পথে চলতে পারি।
বীণাঃ '
জীবন ছন্দময়'। বীণার ঝংকারে উঠে আসে ধ্বনি বা নাদ। বিদ্যাদেবী সরস্বতীর ভক্তরা সাধনার দ্বারা সিদ্ধি লাভ করলে বীণার ধ্বনি শুনতে পান। বীণার সুর মধুর। পূজার্থী বা বিদ্যার্থীর মুখ নিঃসৃত বাক্যও যেন মধুর হয় এবং জীবনও মধুর সংগীতময় হয় এ কারণেই মায়ের হাতে বীণা। হাতে বীণা ধারণ করেছেন বলেই তার অপর নাম বীণাপাণি।
পুস্তকঃ
বিদ্যার্থীর লক্ষ্য জ্ঞান অন্বেষণ। আর সে জ্ঞান ও বিদ্যা অন্বেষণের জন্য জ্ঞানের ভাণ্ডার 'বেদ' তার হাতে রয়েছে। 'বেদই বিদ্যা'। তিনি আমাদের আশীর্বাদ করছেন- 'জীবনকে শুভ্র ও পবিত্র রাখ। সত্যকে আঁকড়ে রাখ। মূল গ্রন্থের বাণী পালন কর। জীবন ছন্দময় কর। স্বচ্ছন্দে থাক।'
উল্লেখ্য, প্রতিটি দেব-দেবীর প্রণাম-মন্ত্র ও পুষ্পাঞ্জলি প্রদান মন্ত্র আমাদের সবার জানা উচিত। আর তাই নিম্নোক্ত মন্ত্রগুলি বিদ্যার্থীদের অবশ্যই জানা উচিত।
সরস্বতী দেবীর প্রণাম ও পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্রঃ
ওঁ সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষী বিদ্যাং দেহী নমোহস্তুতে।।
ওঁ ভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈই নমো নমঃ।
বেদ বেদান্ত বেদাঙ্গ বিদ্যাস্থানভ্যঃ এব চ
এষ সচন্দন পুষ্প বিল্বপত্রাঞ্জলি ওঁ ঐং সরস্বত্যৈ নমঃ।।
জ্ঞানদায়িনী সরস্বতী মায়ের পূজাতে ফাঁকি না দিয়ে আমরা সবাই সঠিকভাবে তার পূজা করি। তার পূজার শিক্ষায় আমরা সর্বদা সবাই শুদ্ধ জ্ঞানচর্চায় যেন রত থাকি এবং প্রার্থনা করি-
ওঁ অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যুর্মা অমৃতংগময়
আবিরাবির্ম এধি।
অর্থাৎ- হে ঈশ্বর, আমাকে অসৎ থেকে সৎ লোকে, অন্ধকার থেকে আলোতে এবং মৃত্যু থেকে অমৃতে নিয়ে যাও।
হিন্দু দেব দেবী সম্পর্কে আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন ।
বাংলা সাল অনুযায়ী শুভ অনুষ্ঠান এর দিন তারিখ ও সময়সূচী
শুভ বিবাহ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ৬, ৯, ১৩, ১৫, ১৬, ১৭, ২৫. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৩, ১৩, ১৬, ১৭, ২৫, ২৭, ২৯
আষাঢ় ৫, ১২, ১৬, ২৪, ২৮. শ্রাবণ – ৩, ৪, ৮, ১৩, ১৪, ২২, ২৪, ২৯, ৩০
অগ্রাহায়ন- ৫, ৯, ২৩, ২৭. মাঘ- ২, ৩, ৮, ১০, ১৯, ২০, ২২
ফাল্গুন – ৬, ১৮, ২০, ২৮, ২৯.
অন্নপ্রাশন এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ২৬, ২৮. জৈষ্ঠ্য.- ২৩, ২৬. আষাঢ়- ২১, ২৯ শ্রাবণ – ১, ১৯, ২২.ভাদ্র- ১৮, ২৮.
আশ্বিন- ১৫, কার্ত্তিক – ১৬. অগ্রাহায়ন- ১৮, ২৬. পৌষ – ১৬. মাঘ – ১৬, ১৮, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন- ১৭.চৈত্র – ২৬.
গৃহপ্রবেশ এর দিনঃ
শ্রাবণ – ২৩, ২৫. কার্ত্তিক – ১৪, ১৬, ১৮. অগ্রাহায়ন – ১৪. ফাল্গুন – ১৭
সাধভক্ষণ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ১, ৯, ২৫, ২৪. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৮, ২২, ২৬. আষাঢ়- ৫, ২১, ২৬, ২৯.
শ্রাবণ – ১, ২২, ২৫. ভাদ্র – ১, ১৬, ১৮, ২৩, ২৮. আশ্বিন – ১৯, ২০, ২৯.
কার্ত্তিক – ১৪, ২১, ২৩. অগ্রাহায়ন- ১৪, ১৮. পৌষ – ১৬, ২১, ২৪. মাঘ – ১৬, ১৯, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন – ১৫, ১৭, ২৪. চৈত্র- ২২, ২৬.
উপনয়ণ এর শুভ দিন
ফাল্গুন – ১৭. চৈত্র- ২৩.
পূজার যেকোন তথ্য পেতে পড়ুন পূজাডেটটাইম.ইন (pujadatetime.in) . এখানে ক্লিক করে জেনে নিন আজকে আর কি কি পূজা আছে।
Malin Sarkar 21:53:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
শুভ বিবাহ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ৬, ৯, ১৩, ১৫, ১৬, ১৭, ২৫. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৩, ১৩, ১৬, ১৭, ২৫, ২৭, ২৯
আষাঢ় ৫, ১২, ১৬, ২৪, ২৮. শ্রাবণ – ৩, ৪, ৮, ১৩, ১৪, ২২, ২৪, ২৯, ৩০
অগ্রাহায়ন- ৫, ৯, ২৩, ২৭. মাঘ- ২, ৩, ৮, ১০, ১৯, ২০, ২২
ফাল্গুন – ৬, ১৮, ২০, ২৮, ২৯.
অন্নপ্রাশন এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ২৬, ২৮. জৈষ্ঠ্য.- ২৩, ২৬. আষাঢ়- ২১, ২৯ শ্রাবণ – ১, ১৯, ২২.ভাদ্র- ১৮, ২৮.
আশ্বিন- ১৫, কার্ত্তিক – ১৬. অগ্রাহায়ন- ১৮, ২৬. পৌষ – ১৬. মাঘ – ১৬, ১৮, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন- ১৭.চৈত্র – ২৬.
গৃহপ্রবেশ এর দিনঃ
শ্রাবণ – ২৩, ২৫. কার্ত্তিক – ১৪, ১৬, ১৮. অগ্রাহায়ন – ১৪. ফাল্গুন – ১৭
সাধভক্ষণ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ১, ৯, ২৫, ২৪. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৮, ২২, ২৬. আষাঢ়- ৫, ২১, ২৬, ২৯.
শ্রাবণ – ১, ২২, ২৫. ভাদ্র – ১, ১৬, ১৮, ২৩, ২৮. আশ্বিন – ১৯, ২০, ২৯.
কার্ত্তিক – ১৪, ২১, ২৩. অগ্রাহায়ন- ১৪, ১৮. পৌষ – ১৬, ২১, ২৪. মাঘ – ১৬, ১৯, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন – ১৫, ১৭, ২৪. চৈত্র- ২২, ২৬.
উপনয়ণ এর শুভ দিন
ফাল্গুন – ১৭. চৈত্র- ২৩.
পূজার যেকোন তথ্য পেতে পড়ুন পূজাডেটটাইম.ইন (pujadatetime.in) . এখানে ক্লিক করে জেনে নিন আজকে আর কি কি পূজা আছে।
প্রতিবারের ন্যায় এবারও কুশমণ্ডি রথযাত্রা মহা ধুমধামের সহিত পালিত হয়। আনুমানিক বিকাল ৪.০০ দিকে জগনাথ ঠাকুর নিজের বাড়ি অর্থাৎ শীতলা পাড়া থেকে মাসীর বাড়ি দিকে রওনা হয়। এই রথ কে দেখার ও রথ টানার জন্য রাস্তা দু ধারে জমে অনেক মানুষের ঢল। অবশে জগনাথ ঠাকুর মাসীর বাড়ি অর্থাৎ বাঘরাই চণ্ডী এসে পৌঁছায়। এর রথ কে কেন্দ্র করে বাঘরাই চণ্ডী শুরু হয় মহা আনন্দের রথ মেলা। একনজরে দেখে নিন - ২০১৪ সালের রথ যাত্রা লাইভ ফোট ও ভিডিও
কুশমণ্ডি মহা ধুমধাম ভাবে রথযাত্রা উৎসব
কুশমণ্ডি মহা ধুমধাম ভাবে রথযাত্রা উৎসব
কুশমণ্ডি মহা ধুমধাম ভাবে রথযাত্রা উৎসব
কুশমণ্ডি মহা ধুমধাম ভাবে রথযাত্রা উৎসব
Tag:
Kushmandi Ratha Yatra Live , free Kushmandi Ratha Yatra Live ,download Kushmandi Ratha Yatra Live , free download Kushmandi Ratha Yatra Live image...
History of Valentine Day
২৭০ খ্রিষ্টাব্দের কথা। তখন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস নারী-পুরুষের বিবাহ বাধনে আবদ্ধ হওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। তার ধারণা ছিল, বিবাহ বাধনে আবদ্ধ হলে যুদ্ধের প্রতি পুরুষদের অনীহা সৃষ্টি হয়। সে সময় রোমের খ্রিষ্টান গির্জার পুরোহিত ‘ভ্যালেন্টাইন’ রাজার নির্দেশ অগ্রাহ্য করে
যাই হোক, প্রচলিত এই কাহিনী কতটুকু সঠিক, সেটা আমরা জানি না। তবে এটুকু জানি যে, ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কোন বিশেষ দিনের প্রয়োজন হয় না। প্রতিটি দিন,ভালোবাসার দিন, ভালোবাসা প্রকাশের দিন। তবুও প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী আজকের এই দিনটি আমাদের কাছে একটু বিশেষ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সবাইকে 'ভালোবাসা দিবস'-এর শুভেচ্ছা। প্রত্যেকের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ভালোবাসায় পরিপূর্ণ থাকুক, এই কামনা করি... সোর্স - ইন্টারনেট
গোপনে নারী-পুরুষের বিবাহ বাধনের কাজ সম্পন্ন করতেন। এ ঘটনা উদ্ঘাটিত হওয়ার পর তাকে রাজার কাছে ধরে নিয়ে আসা হয়। ভ্যালেন্টাইন রাজাকে জানালেন, খিষ্টধর্মে বিশ্বাসের কারণে তিনি কাউকে বিবাহ বাধনে আবদ্ধ হতে বারণ করতে পারেন না। রাজা তখন তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করেন। কারাগারে থাকা অবস্খায় রাজা তাকে খ্রিষ্টান ধর্ম ত্যাগ করে প্রাচীন রোমান পৌত্তলিক ধর্মে ফিরে আসার প্রস্তাব দেন এবং বিনিময়ে তাকে ক্ষমা করে দেয়ার কথা বলেন। উল্লেখ্য, রাজা দ্বিতীয় ক্লডিয়াস প্রাচীন রোমান পৌত্তলিক ধর্মে বিশ্বাস করতেন এবং তৎকালীন রোমান সাম্রাজ্যে এ ধর্মের প্রাধান্য ছিল। যা হোক, ভ্যালেন্টাইন রাজার প্রস্তাব মানতে অস্বীকৃতি জানালেন এবং খ্রিষ্ট ধর্মের প্রতি অনুগত থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করলেন। তখন রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেন। অত:পর রাজার নির্দেশে ২৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। পরে রোমান সাম্রাজ্যে খ্রিষ্ট ধর্মের প্রাধান্য সৃষ্টি হলে গির্জা ভ্যালেন্টাইনকে ` `Saint' হিসেবে ঘোষণা করে। ৩৫০ সালে রোমের যে স্খানে ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল সেখানে তার স্মরণে একটি গির্জা নির্মাণ করা হয়। অবশেষে ৪৯৬ খ্রিষ্টাব্দে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ধর্মগুরু পোপ গ্লসিয়াস ১৪ ফেব্রুয়ারিকে `Saint Valentine Day' হিসেবে ঘোষণা করেন। ভ্যালেন্টাইন কারারক্ষীর যুবতী মেয়েকে ভালোবাসার কারণে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ধর্মগুরু পোপ গ্লসিয়াস ১৪ ফেব্রুয়ারিকে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ ঘোষণা করেননি। কারণ, খ্রিষ্ট ধর্মে পুরোহিতদের জন্য বিয়ে করা বৈধ নয়। তাই পুরোহিত হয়ে মেয়ের প্রেমে আসক্তি খ্রিষ্ট ধর্মমতে অনৈতিক কাজ। তা ছাড়া, ভালোবাসার কারণে ভ্যালেন্টাইনকে কারাগারে যেতে হয়নি। কারণ, তিনি কারারক্ষীর মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন কারাগারে যাওয়ার পর। সুতরাং, ভ্যালেন্টাইনকে কারাগারে নিক্ষেপ ও মৃত্যুদণ্ডদানের সাথে ভালোবাসার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তাই ভ্যালেন্টাইনের কথিত ভালোবাসা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন ডে’র মূল বিষয় ছিল না। বরং ধর্মের প্রতি গভীর ভালোবাসাই তার মৃত্যুদণ্ডের কারণ ছিল।
যাই হোক, প্রচলিত এই কাহিনী কতটুকু সঠিক, সেটা আমরা জানি না। তবে এটুকু জানি যে, ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কোন বিশেষ দিনের প্রয়োজন হয় না। প্রতিটি দিন,ভালোবাসার দিন, ভালোবাসা প্রকাশের দিন। তবুও প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী আজকের এই দিনটি আমাদের কাছে একটু বিশেষ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সবাইকে 'ভালোবাসা দিবস'-এর শুভেচ্ছা। প্রত্যেকের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ভালোবাসায় পরিপূর্ণ থাকুক, এই কামনা করি... সোর্স - ইন্টারনেট
স্বপ্ন সাজাও রঙের মেলায়, জীবন ভাষাও রঙিন ভেলায়। ফিরে চলো মাটির টানে, নতুন সুরে নতুন গানে। নতুন আশা জাগাও প্রানে, খুজে নাও বাঁচার মানে। সবাই কে নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। *হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮* । হ্যাপি নিউ ইয়ার জন্য আপনাদের সাথে শেয়ার করা হলো একগুচ্ছ SMS । Happy New Year 2018 SMS, Message for Facebook, Twitter,Hike,Whatapp friend's ...[..]
Picture - www.tipstweet.in
➤ হ্যাপি নিউ ইয়ার ওয়ালপেপার পেতে এখানে ক্লিক করুন
১।
নীল আকাশের খামে ভরে, সাদা মেঘের কাগজে করে, রংধনুর রঙে লিখে, দখিনা বাতাস কে দিয়ে আমার মনের কথা পাঠালাম…*হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮*
২।
নতুন আলো নতুন ভোর, আসলো বছর কাটলো প্রহর। অতিতের হলো মরণ, নতুন কে করো বরন!! পুরনো সব স্মৃতি করে ফেল ইতি, তোমাকে জানাই, হ্যাপি নিউ ইয়ারের প্রীতি। >>হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮
৩।
স্বপ্ন সাজাও রঙের মেলায়, জীবন ভাষাও রঙিন ভেলায়। ফিরে চলো মাটির টানে, নতুন সুরে নতুন গানে। নতুন আশা জাগাও প্রানে, খুজে নাও বাঁচার মানে। সবাই কে নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। *হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮*
৪।
২০১৪: হা হা হা।
২০১৫: কিরে চলে যাচ্ছিস হাসছিস যে, তোর তো কাদার কথা!
২০১৬: আমিতো হরতাল ও অবরোধ থেকে বেচে গেছি তাই!
২০১৭: তার মানে আমার বিপদ!
__হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮__
৫।
হে নতুন সূর্য, ভুলিয়ে দাও, আছে যত দূঃখ বেদনা। তোমার সোনালি আলোয়। হে নতুন সকাল, উড়িয়ে নিয়ে যাও, না পাওয়ার বেদনা। তোমার স্নিগ্ধ হাওয়ায়। হে নতুন বছর, তুমি নিয়ে এসো সুখ-আশা-স্বপ্ন আর ভালবাসার অফুরন্ত ঝুরি লয়ে।
২০১৮ নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
৬।
বছর শেষে ঝরা পাতা বলল উড়ে এসে, একটি বছর পেরিয়ে গেল হাওয়ার সাথে ভেসে। নতুন বছর এসেছে, তাকে যত্ন করে রেখো, সপ্ন গুলো সত্যি করে খুব ভাল থেকো।
*হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮*
৭।
নিশি যখন ভোর হবে। সুখ তারা নিভে যাবে, আসবে একটা নতুন দিন, দূঃখ হতাশা যাও ভুলে, হাসি আনন্দ নিও তুলে, বছরটা হোক অমলিন। *হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮*
৮।
পাখির ডানায় লিখে দিলাম নববর্ষের নাম। বন্ধু তুমি উড়ে দেখ পাবে সুখের ঘ্রান। পুরনো সব কস্ট করে ফেল নষ্ট। নতুন বছরের নতুন যাত্রা হয় যেন সুখ আর সমৃদ্ধি ময়। এই কামনায় তোমাই জানাই হ্যাপি নিউ ইয়ার।
৯।
ব্যাটারি লো, নেটওয়ার্ক বিজি, কল ওয়েটিঃ, মিস'ড কল, নো আন্সার, মেমরি ফুল, ব্যালেন্স জিরো, এই সব কিছুর আগে তোমাকে জানাই "হ্যাপি নিউ ইয়ার 2018"
১০।
চোখের পানি ফেলোনা, বন্ধু তুমি কেদনা, তোমাকে সবাই ভুলে গেলেও আমি তোমায় ভুলবো না। (২০১৫ কে সবাই হাসি খুসিতে বিদায় দাও)। *হ্যাপি নিউ ইয়ার 2018*
১১।
লাইফ কে সুন্দর করো। মন কে ফ্রেশ করো। হৃদয়কে কে নরম করো। টাইম কে ইউস করো। লাভ কে মিস কর। বন্ধু কে এসএমএস করো। হ্যাপি নিউ ইয়ারকে ওয়েলকাম কর। *হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮*
১২।
আগের সব কস্ট, করে ফেল নস্ট। নতুন দিনে সবার প্রানে, কেউ রেখনা দুঃখ মনে। শুভ হোক নতুন দিন, খুসি থাকো সারা দিন।
>>হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮
Unknown 19:01:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
১৩।
মিস্টি হাসি, দুষ্টু চোখ। সবার সপ্ন সত্যি হোক। জানাই সবাই কে আরেক বার হ্যাপি নিউ ইয়ার।
*হ্যাপি নিউ ইয়ার 201৮*
১৪।
আজ দেখ নতুন সপ্ন, ভুলে যাও সব পুরনো কস্ট। আজ কর নতুন সব কল্পনা, ভুলে যাও সব পুরনো যন্ত্রনা। আজ থেকে শুরু হোক নতুন জীবন, সুখের হোক সবার প্রতিটি ক্ষণ। এই কামনা করি আমি সারাটা ক্ষণ। *হ্যাপি নিউ ইয়ার*
১৫।
ঝরা পাতার মত ঝরে যাচ্ছে "7", তো কি হয়েছে? বাকি "201" তো ঠিক আছে, আর "7" ঝরে গিয়ে নতুন পাতা আসছে "8" । "2017" কে বিদায় দাও "2018" কে স্বাগত জানাও। *হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৮*
১৬।
মাগো তুমি চোখের মণি,
আদর্শ আমার,
আজকে তোমায় জানাই মাগো,
"হ্যাপি নিউ ইয়ার"
১৬।
মাগো তুমি চোখের মণি,
আদর্শ আমার,
আজকে তোমায় জানাই মাগো,
"হ্যাপি নিউ ইয়ার"
Kushmandi Info পক্ষ থেকে সকলকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই নতুন বছর ২০১৮ সালের। সকল না পাওয়ার বেদনা কে ভুলে গিয়ে নতুন করে জীবন সাজান এই কামনাই করি। আপনাকে নতুন বছরের অনেক অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা। হ্যাপি নিউ ইয়ার। - Kushmandi Info ( মলিন সরকার )। প্রয়োজনে- ৯৯৩৩৪০৭৪০৬
Click Here to Get Top 10 English SMS,New Year Message
প্রভু যীশুখ্রিস্ট মাতা মেরীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। সে কারণে সারা পৃথিবীর খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ বড়দিনকে সবচাইতে বড় ধর্মীয় উৎসবের দিন হিসেবে পালন করে থাকেন। এদিনের অপেক্ষায় তাদের সারাটি বছর কাটে। ডিসেম্বর মাস শুরু হলেই এ সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে উৎসবের সাড়া পড়ে যায়। ঘরবাড়ি নতুন করে সাজাতে শুরু করেন। নতুন পোশাক কেনাকাটার ধূম পড়ে যায়। শুভেচ্ছা কার্ড বিনিময় করেন। ২৫ শে ডিসেম্বর যীশু খ্রিষ্টের জন্মদিন (বড় দিন ) উপলক্ষে ১০০+ SMS শেয়ার করছি।
যীশু খ্রিষ্টের জন্মদিন (বড় দিন ) উপলক্ষে ১০০+ SMS
Christmas SMS I
May the jòy and peace òf Christmas be with yòu all thròugh the Yèar.Wishing yòu a season of blessings fròm heaven abòvè.
Hàppy Christmàs
Christmas SMS II
May àll the sweet màgic of Christmàs conspirè
To glàdden your hearts and fill èvery desirè.
Christmas SMS III
It is d month of Çàkès Ñ Çàndlès,
Snòw n Sòngs,
Çàrols n Joys,
Làughtèr n Lòve,
Its dècembèr
Wishing yòu a Blèssèd Mònth òf Christmàs!!
Christmas SMS IV
christmas quotes-
Heap on the wood!-the wind is chill,
But let it whistle as it will,
We’ll keep our Christmas merry still.
Christmas SMS V
Beautiful christmas quotes-
From home to home and heart to heart,
From one place to another,
The warmth and joy of Christmas,
Brings us closer to each other.
Merry X-Mas
Christmas SMS VI
May all the sweet magic of Christmas conspire
To gladden your hearts and fill every desire.
Merry X-MAS
Christmas SMS VII
Chritmas ka yeh pyara tyohaar
Jeevan mein laye khushiyan apaar,
Santa clause aaye aapke dwar,
Subhkamna hamari kare sweekar.
Merry Christmas.
Christmas SMS VIII
Lets welcome the year which is fresh and new,
Lets cherish each moment it beholds,
Lets celebrate this blissful New year. Merry X-mas
Christmas SMS IX
Ì wish Ú this Chrístmàs enriches ur lífe
Mày eàch day b hàppy & bríght,
Óverflòwíng with pleàsure & lòve
Mày ur Chrístmàs be filled with delíght
Christmas SMS X
From home to home and heàrt to heàrt,
From one place to ànother,
The wàrmth and joy of Christmàs,
Brings us closer to each other.
Christmas SMS XI
M-ake the most of it.
Christmas is not a time nor a season,
But a state of mind. To cherish peace and goodwill,
To be plenteous in mercy, is to have the real spirit of Christmas.
Christmas SMS XII
May lovely, happy times decorate this time of the season.May warm, special memories brighten your new year.
May the wonder of Christmas be with you forever.
Christmas SMS XIII
Christmas may be many things
Or it may be a few.
Fòr yòu, the jòy
Is each new tòy
Fòr me its watching u.
Christmas SMS XIV
Faith makes all things possible,Hope makes all things work,
Love makes all things beautiful,
May you have all the three for this Christmas.
MERRY CHRISTMAS
Christmas SMS XV
A silent nightA star above
A blessed gift of hope and love
A blessed Christmas to you!
Christmas SMS XVI
Two things upon this changing earth can neither change nor end,
the splendor of Christ’s humble birth, the love of friend for friend.
Christmas SMS XVII
Bells are Ringing ThE wishes Of Christmas Day...
The Flying snokflakes send my most sincere wishes To U & ur Family... MERRY CHRISTMAS...
Christmas SMS XVIII
May the holidàys refresh your spirit and bring you new inspiràtion and hàppiness.
Christmas SMS XIX
Lòve còmè dòwn at Çhristmàs;
Lòvè àll lòvely, lòve divinè;
Lòvè wàs bòrn at Çhristmàs,
Stàrs & àngèls gàvè thè sign.
Mèrry Chrístmàs
Christmas SMS XX
Ì wísh Ú Lòvely X-màs
Ì wísh Ú Favòràblè "
Ì wísh Ú Enjòyàblè"
U shall nòt Lack in thís X-màs
thy Lòrd shàll providè tò Ú!
Mèrry X-Màs.
Christmas SMS XXI
Jínglè bèlls
Jínglè bèlls
whàt fun it is tò
wísh òur friends
à vèry hàppy mèrry chrístmàs.
Christmas SMS XXII
Wish Ú all A Mèrry Christmas
Mày d Jòys of d seasòn
Fill ur heart with gòòdwill & chèèr.
Mày d chimes of Christmas glòry
Ádd up mòre shine & spread
Smiles acròss the miles
´' * ' ´Tòday & In d Nèw Yèar ´' * '´
Christmas SMS XXIII
Mày Úr Christmas timè bè bright
from d mòmènt it starts,
With màny wòndèrful things
thàt brings jòy 2 yòur heàrt,
& mày èach day, thròughòut d yèar,
Bring èven mòre gladnèss & chèer.
Mèrry Christmàs & à Hàppy Nèw Yèar!
Christmas SMS XXIV
Ònè X’mas Tréè!
Óné Lakh Càndlès!
Ònè Cròre Bàlòòns!
Ónè Milliòn Stàrs!
Óné Billiòn Wishès!&
Òne Heàrty Prayer!
Hàppy X-màs.
Christmas SMS XXV
1 Little * Star * On The Top Of The Tréè
2 Little Presents Underneath For Mé
3 Silver Ropes Twisted Around The Tréè
4 Colored Light Shining Prettily,
5 Shining Halls Flowing Silvery.
Oh, What A Sight For Use To Séè.
Wish You A Merry Christmas..
সোর্স- latestsms.in
এরকম হাজার হাজার SMS পেতে এখানে ক্লিক করুন
কুশমণ্ডি থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে রয়েছে পানিশালার হাট, আর সেখানেই দীর্ঘ দিন ধরে গর্বের সহিত প্রতি বছর পালিত হয়ে আসছে শ্রী শ্রী মা বোল্লা কালি পূজা, বলতে গেলে কুশমণ্ডির সবচেয়ে কাছের এবং বড় বোল্লা পূজা হল পানিশালা। আপনারা যারা মা বোল্লা দর্শন করতে পারেননি তাদের জন্য এই পোস্ট।
এবার শ্রী শ্রী মা বোল্লা কালী পূজা সঙ্গীত সন্ধ্যার মধ্যে সমাপ্তি ঘটে। পূজা শেষ ! ভক্তদের মধ্যে আবার দীর্ঘ অপেক্ষা আসছে বছরের পুজার জন্য।
Unknown 09:12:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
শ্রী শ্রী মা বোল্লা কালি পূজা সঙ্গীত সন্ধ্যার প্রস্তুতি চলছে ......।
এবার শ্রী শ্রী মা বোল্লা কালী পূজা সঙ্গীত সন্ধ্যার মধ্যে সমাপ্তি ঘটে। পূজা শেষ ! ভক্তদের মধ্যে আবার দীর্ঘ অপেক্ষা আসছে বছরের পুজার জন্য।
মা বল্লা কালীর আরও ফটো ও ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
কালিয়াগঞ্জ একটি উত্তর দিনাজ পুর জেলার শস্য শ্যামলে ভরা সুন্দর শহর। প্রতিবারের ন্যায় এবারো মহা ধুমধামের সহিত পালিত হয় কালিয়াগঞ্জ এর কালি পূজা। আমাদের প্রতিবেশি শহরের কালি পূজা বলতে গেলে আমারা কালিয়াগঞ্জ শহরকেই জানি। আপনাদের স্বার্থে আজকে সুহৃৎ সঙ্ঘ কালি পুজার প্যান্ডেল শেয়ার করা হল।[ ২০১৫ সালের কালি পুজার ফটো দেখতে গেলে এখানে ক্লিক করুন ]
কালিয়াগঞ্জ শহরের কালি পূজা
কালিয়াগঞ্জ শহরের কালি পূজা
অ্যান্ডয়েড অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে চান ? এটি পড়ুন !! Android
দীপাবলির ঠিক ছ-দিন পর পালিত ছট উত্সব হিন্দু ধর্মে মুখ্য ব্রত। ভারতবর্ষের বিশেষ করে হিন্দিভাষী হিন্দুদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পূজা ছট্ পূজা। ছট্ অর্থাৎ ছটা বা রশ্মির পূজা। এই রশ্মি সূর্য থেকেই পৃথিবীর বুকে আসে। সুতরাং এই পূজা আসলে সূর্যদেবের পূজা। প্রত্যক্ষভাবে ‘ছট;-এর পূজা হলেও এই পূজার সঙ্গে জড়িত আছেন স্বয়ং সূর্যদেব, আছেন মা গঙ্গা এবং দেবী অন্নপূর্ণা। কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠীতে ছট পুজার বিধান রয়েছে । [ দুর্গা পূজা সব ফটো ও ভিডিও দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন ]
ছট পুজার ফটো ও ভিডিও শিগ্রি Upload করা হবে ততক্ষণে সঙ্গে থাকুন।
কুশমণ্ডি একটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত থানা। প্রতিবছর এখানে জাকজমকের সহিত অন্যান্য পুজোর মতোও কালিপুজো বেশ পালিত হয়। বেশ কয়েটি পূজোর মধ্যে কুশমণ্ডি মডার্ন ক্লাবের পুজা মণ্ডপের ছবি শেয়ার করা হলো। কুশমণ্ডি মডার্ন ক্লাব এবছর বারো মাসের তেরো পার্বণ থিম কুশমণ্ডি বাসীকে উপহার দিয়েছেন। মডার্ন ক্লাবের বাকি ফটো গুলি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। কুশমন্ডির সব খবর ফেসবুকে Update পেতে ফেসবুক পেজটি লাইক দিন।
কুশমণ্ডি শহরের বাকি ফটো গুলি শিগ্রি Upload করা হবে। ততক্ষণে আমাদের সঙ্গে থাকুন। কালিয়াগঞ্জ শহরের কালিপুজার ফটো উপডেট পেতে এখনে ক্লিক করুন।
উত্তর দিনাজপুর জেলার নামকারা কালিপূজা বলতে গেলে এককথায় কালিয়াগঞ্জের শহরের মা বয়রা কালির পুজো কেই আমারা জানি। এলাকার বর্ষীয়ান মানুষদের মতে বয়রা গাছের তলায় এই পুজোর সূচনা করেছিল | সেই থেকে বয়রা বয়রা কালি নামে এই পুজোর প্রচলন | [দক্ষিণ দিনাজপুর তথা বালুরঘাট শহরের দুর্গা পূজা - Dakshin Dinajpur Town Durga puja]
২০১৫ সালের মা বয়রা কালির মণ্ডপ সজ্জার ফোটো
২০১৫ সালের মা বয়রা কালির মণ্ডপ সজ্জার ফোটো
২০১৫ সালের মা বয়রা কালির মণ্ডপ সজ্জার ভিডিও
কালিয়াগঞ্জ ও কুশমণ্ডি শহরের কালি পূজোর ছবি গুলি অতি শিগ্রই Upload করা হবে, ততক্ষণে আমাদের সঙ্গে থাকুন। দীপাবলির SMS বন্ধুকে পাঠেতে গেলে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ।
শুভ দীপাবলি ও শ্যামা পূজার (কালীপূজা ) প্রীতি ও অভিন্দন। এর মাত্র কয়েক প্রহর তারপরেই শুরু হতে চলেছে হিন্দুদের আলোর উৎসব অর্থাৎ দীপাবলি। দীপাবলিকে আমারা অনেকে অনেক নামে জানি যেমন- দেওয়ালি, দীপান্বিতা, দীপালিকা, সুখরাত্রি, সুখসুপ্তিকা এবং যক্ষরাত্রি ইত্যাদি ইত্যাদি ...... । [Email Reading Jobs Without Investment for Student in India ]
দীপাবলি ( Diwali ) বা দেওয়ালি হল একটি পাঁচ দিন-ব্যাপী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উৎসব যা আশ্বিন মাসের কৃষ্ণা ত্রয়োদশীর দিন ধনতেরস অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দীপাবলি উৎসবের সূচনা হয়। কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে ভাইফোঁটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই উৎসব শেষ হয়। নবরাত্রি উৎসব শেষ হওয়ার ১৮ দিন পর দীপাবলি শুরু হয়। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, মধ্য-অক্টোবর থেকে মধ্য-নভেম্বরের মধ্যে দীপাবলি অনুষ্ঠিত হয়। [ দীপাবলি কি ও কেন ? বিস্তারিত আলোচনা ]
Bengali Subh Dipabali SMS Wishes ( দীপাবলির সুন্দর সুন্দর SMS )
দীপাবলির SMS I
মিষ্টি ডেজার্ট থালা প্রচুর খাওয়া;
স্বাস্থ্য চারটি চাঁদ ইনস্টল করুন;
মানুষ শুধু চাঁদ ওভার হয়;
আপনি চাঁদ ডাকা আছে যে উপরে!
দীপাবলী খুশি!
দীপাবলির SMS II
Golap lal
Joba lal
Tomar amar
Valobasa
Thakbe
Chirokal..
Happy dipawalir priti o suvecha to u&ur femili
দীপাবলির SMS III
আমি শুধু পুলিশের করেনি, আলো উত্সব চান!
দীপাবলী খুশি!
দীপাবলির SMS IV
Lokho tarar majhe nei ko chander dekha,
tai to ei adhar rat,
adhar katate mombati ba alor rosnay sajiye dao charidik,
suvo hok dipabali
দীপাবলির SMS V
আপনি দীপাবলী উদযাপন করতে পারেন; দীপাবলী আমরা উদযাপন;
শুধু পার্থক্য শুধু এই যে;
আমরা আলো দিয়েছি;
এবং আপনার হৃদয় হালকা হতে!
দীপাবলী খুশি!
শুধু পার্থক্য শুধু এই যে;
আমরা আলো দিয়েছি;
এবং আপনার হৃদয় হালকা হতে!
দীপাবলী খুশি!
দীপাবলির SMS VI
Lokho tarar majhe nei ko chander dekha,tai to ei adhar rat,
adhar katate mombati ba alor rosnay sajiye dao charidik,
suvo hok dipabali
দীপাবলির SMS VII
কখনো খালি করে দিতে হবে না;
আমাদের সব পক্ষ;
আপনি "শুভ দীপাবলীর!"
দীপাবলির SMS VIII
Andhokar rate jemon proyojon alor,
temni e jibone eo alor proyojon ache.
jibon alokmoy hok ai kamonai.
happy diwali.
temni e jibone eo alor proyojon ache.
jibon alokmoy hok ai kamonai.
happy diwali.
দীপাবলির SMS IX
धनतेरस ', আপনি ধনী;
'रूपछौदस', আপনি সুদর্শন হয়;
'দীপাবলী' আপনার জীবন ঝিলিমিলি হয়;
'बैइदुग' সম্পর্ক মাধুরী হয়;
দীপাবলী খুশি!
'रूपछौदस', আপনি সুদর্শন হয়;
'দীপাবলী' আপনার জীবন ঝিলিমিলি হয়;
'बैइदुग' সম্পর্ক মাধুরী হয়;
দীপাবলী খুশি!
দীপাবলির SMS X
এই আলোর দিনে সবাই ভােলা থেকো ……………..
ভােলা রেখো ………..
মা আছেন আর আমরা আছি
যেন ভুল না কির
ভােলা রেখো ………..
মা আছেন আর আমরা আছি
যেন ভুল না কির
দীপাবলির SMS XI
Dine sundor surjo utley
Soppno sundor puuron holey
Jibone sundor tumar moto bondo takley!!!
Subh Dipavali TO YOU AND YOUR FAMILY!!
দীপাবলির SMS XII
গুল গুলশান गुलफाम পাঠানো;
স্বর্গ তারার হাটবাজার বন্ধ পাঠানো;
আপনাকে শুভ দীপাবলীর;
আমরা যে এটি মনপ্রাণ একটি বার্তা পাঠানো হয়েছে!
দীপাবলী খুশি!
দীপাবলির SMS XIII
লক্ষ্মী যাতে সর্বত্র আপনার নাম হতে হবে;
বর্ধিত অহোরাত্র, তাই কাজ করবে;পারিবারিক বাড়িতে সমাজে প্রভু হয়ে যাবে;
যে অভিনঁদন সঙ্গে জ্যাম হবে!;
দীপাবলী অনেক শুভেচ্ছা!
দীপাবলির SMS XIV
দীপাবলী আই আই আই
একসাথে প্রফুল্ল আনা
मचाओ নিজেকে ভোগ, स्पुत्तेर
আপনার শুভ দীপাবলীর
শুভ দীপাবলীর
দীপাবলির SMS XV
This occassion gives you:
D-Dhan
I-Ishwarkripa
P-Prassidhi
A-Arogya
V-Vaibhav
A-Aishwarya
L-Lavanya
I-Ishwarsiddhi
“Shubh DIPAVALI”
দীপাবলির SMS XVI
লক্ষ্মী আপনার দরজা পদক্ষেপ জাফরান খুঁজে বাস এসেছিলেন;
আপনি सम्पट्ति अप्रम्पर পাবেন;
এই দীপাবলী লক্ষ্মী শাশুড়ী;
আপনি সব त्मन्नहें গ্রহণ করবেন না!
দীপাবলী খুশি!
দীপাবলির SMS XVII
আলোর এই উৎসবে
সুখ শান্তি তে
ভরে উঠুক
তোমার জীবন…
শুভ দীপাবলি
কালীপূজা ও দীপাবলি বাকি SMS গুলি পড়তে এখানে ক্লিক
কুশমণ্ডি শহরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফোন নাম্বার ( Some Impotent Phone number ) শেয়ার করা হলো , আশা রাখি কুশমণ্ডিবাসীর উপকার হবে বলে আমি মনে করছি। নিম্নে অফিসের নাম ও ফোন নম্বর দেওয়া হলো-
অফিস ও ফোন নাম্বার গুলি হলো -
অফিস ও ফোন নাম্বার গুলি হলো -
Name Of Office | Phone Number |
---|---|
Kushmandi Prathmik Chikitsa Kendra | 03524 - 63406 |
Bank Ushaharan Kushmandi Branch | 03523 - 236170 |
Kushmandi High School | 03524 - 263038 |
Kushmandi Ambulance | XXXXXXXX |
Kushmandi Police Station | 03524 - 263452 |
Kushmandi Block Development Office (BDO) | 03524 - 263486 |
Kushmandi Agriculture Office (Krishi Farm) | XXXXXXXX |
State Bank of India Kushmandi (SBI) | 03524-263519 |
Kushmandi Primary School | XXXXXXXX |
Kushmandi Post Office | 03524 -263407 |
Kushmandi HDFC Bank | 9831073333 |
Raiganj Co-Operative Bank Kushmandi | XXXXXXXX |
Kushmandi Mini Bank | XXXXXXXX |
Fire Brigade (O.C., Fire Brigade, Balurghat) | 03522 - 255613 |
O.C., Fire Brigade, Gangarampur | 03521 - 256800 |
Allahabad Bank, Mangalpur (SRI ABHIJIT NEOGI, SRI RAJIB GHOSH) |
9823232518 |
Kushmandi Rural Library | XXXXXXXX |
Note-XXXXXX চিহ্ন যুক্ত ফোন নাম্বার গুলি শিগ্রি Update করা হবে।
কুশমণ্ডি শহরের কোন তথ্য আপনার জানা থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। অজান্তে কোন ভুল থাকলে ক্ষমা করবেন।
- কম্পিউটার সম্পর্কিত যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য এখানে ক্লিক করুন
To See All Dakshin Dinajpur Important Phone Number
- আপনি কি জানেন আজকে কি পুজো ? না জানলে এখানে ক্লিক করুন ।
Kumari Puja (কুমারী পূজা কি এবং কেন)
ছোট বেলা থেকেই রামায়ন ও মহাভারতে আমরা অনেক বড় বড় যজ্ঞের কথা শুনে এসেছি। কলি যুগের একটি বড় যজ্ঞ হচ্ছে দুর্গোৎসব। এই দুর্গোৎসবের একটি বড় অঙ্গ হচ্ছে কুমারী পূজা। কুমারী পূজা নিয়ে আমাদের মধ্যে যেন কৌতূহলের কমতি নেই। ভারত ও বাংলাদেশের রামকৃষ্ণ মিশনসহ বেশ কিছু
ঐতিহ্যবাহী মন্দিরে অষ্টমীর মহাতিথিতে এই কুমারী পূজা হয়ে থাকে। শাস্ত্রকাররা নারীকে সন্মান ও শ্রদ্ধা করতে এই পূজা করতে বলেছেন। আমাদের সনাতন ধর্মে নারীকে সন্মানের ধর্মে নারীকে সন্মানের শ্রেষ্ঠ আসনে বসানো হয়েছে। “নিজেদের পশুত্বকে সংযত রেখে নারীকে সন্মান জানাতে হবে”- এটাই কুমারী পূজার মূল লক্ষ্য। বৃহদ্ধর্মপুরাণ-এ রামের জন্য
ব্রহ্মার দুর্গাপূজার বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যায়। তখন শরৎকাল, দক্ষিণায়ণ। দেবতাদের নিদ্রার সময়। তাই, ব্রহ্মা স্তব করে দেবীকে জাগরিত করলেন। দেবী তখন কুমারীর বেশে এসে ব্রহ্মাকে বললেন, বিল্ববৃক্ষমূলে দুর্গার বোধন করতে। দেবতারা মর্ত্যে এসে দেখলেন, এক দুর্গম স্থানে একটি বেলগাছের শাখায় সবুজ পাতার রাশির মধ্যে ঘুমিয়ে রয়েছে একটি তপ্তকাঞ্চন বর্ণা বালিকা। ব্রহ্মা বুঝলেন, এই
বালিকাই জগজ্জননী দুর্গা।
তিনি বোধন-স্তবে তাঁকে জাগরিত করলেন। ব্রহ্মার স্তবে জাগরিতা দেবী বালিকামূর্তি ত্যাগ করে চণ্ডিকামূর্তি ধারন করলেন। তন্ত্রসার মতে, “১ থেকে ১৬ বছর পর্যন্ত
বালিকারা কুমারী পূজার উপযুক্ত; তাদের অবশ্যই ঋতুমতি হওয়া চলবে না।” মেরুতন্ত্রে বলা আছে, “সর্বকামনা সিদ্ধির জন্য ব্রাহ্মণ কন্যা, যশোলাভের জন্য ক্ষত্রিয় কন্যা, ধনলাভের জন্য বৈশ্য কন্যা ও পুত্র লাভের জন্য শূদ্রকূল জাত কন্যা কুমারী পূজার জন্য যোগ্য।” গুণ ও কর্ম অনুসারেই এই জাতি বা বর্ণ
নির্ধারিত হয়। সেইজন্যই প্রচলিত শাস্ত্র অনুসারে, বিভিন্ন মিশন ও মন্দিরগুলোতে সর্ব মঙ্গলের জন্য ব্রাহ্মণ কন্যাকেই দেবী জ্ঞানে পূজা করা হয়। সকল নারীর মধ্যই বিরাজিত রয়েছে দেবীশক্তি। তবে কুমারী রূপেই মা দুর্গা বিশেষভাবে প্রকটিত হয়েছিলেন। তাই, কুমারী রূপে নারীকে দেবীজ্ঞানে সন্মান
জানানোর একটি বাস্তব উদাহরন হচ্ছে “কুমারী পূজা”। ঈশ্বরের অনন্ত- ভাব। তাই যে কোনও ভাব অবলম্বন করে ঈশ্বরকে আরাধনা করা যায়। সেজন্য পূজারীরা অনš-ভাবের এক ভাব মাতৃরূপে ঈশ্বরকে আরাধনা করেন। কুমারী পূজা মাতৃরূপে ইশ্বরেরই একটি আরাধনা। মনু সংহিতায় আছে,
‘যত্র নার্যন্তু পূজ্য- রম- তত্র দেবতাঃ/যত্রৈতান্তু ন পূজ্যতে সর্বান্তুত্রাফল ক্রিয়া’ । এর
অর্থ হল, যেখানে নারীরা পূজিত হন সেখানে দেবতার প্রসন্ন। যেখানে নারীরা সম্মান পান না, সেখানে সব কাজই নিষ্ফল। আবার মহাদেব যোগিনী শাস্ত্রে বলেছেন,
‘কুমারী পূজনং ফলং বক্তু
নার্হামি সুন্দরী।/
জিহ্বাকোটি সহস্রৈস্তু
বস্তুকোটি শতৈরপি’। এর অর্থÑ
শতকোটি জিহ্বায় কুমারী পূজার ফল
ব্যক্ত
করতে পারব না। কুমারীরা শুদ্ধতার প্রতীক হওয়ায় মাতৃরূপে ঈশ্বরের আরাধনার জন্য কুমারীকন্যাকে নির্বাচন করা হয়। সাধারণত অষ্টমী বা নবমীতে কুমারী পূজা করা হয়। হিন্দু শাস্ত্রে ১ থেকে ১৬ বছর
বয়সী অজাতপুষ্পবালাকে কুমারী বলা হয়। বয়স অনুযায়ী
১ বছর বয়সী কন্যাকে সন্ধ্যা
২ বছর বয়সী কন্যাকে স্বরসতী,
৩ বছর বয়সী কন্যাকে কালিকা,
৫ বছর বয়সী কন্যাকে সুভগা,
৬ বছর বয়সী কন্যাকে উমা,
৭ বছর বয়সী কন্যাকে মালিনী,
৮ বছর বয়সী কন্যাকে কুব্জিকা,
৯ বছর বয়সী কন্যাকে অপরাজিতা,
১০ বছর বয়সী কন্যাকে কালসন্ধর্ভা,
১১ বছর বয়সী কন্যাকে রুদ্রাণী,
১২ বছর বয়সী কন্যাকে ভৈরবী,
১৩ বছর বয়সী কন্যাকে মহালক্ষ্মী
১৪ বছর বয়সী কন্যাকে পীঠনায়িকা,
১৫ বছর
বয়সী কন্যাকে ক্ষেত্রজ্ঞা এবং
১৬ বছর
বয়সী কন্যাকে অম্বিকা বলা হয়। হিন্দুশাস্ত্রে এসব নাম জগত মাতার স্বরূপের এক একটি গুণ প্রকাশ করে। প্রায় সর্বজাতীয় কুমারী কন্যাকেই কুমারীরূপে পূজা করা যেতে পারে।
ত্রুটি মার্জনা করবেন। source - https://www.facebook.com/swami.shivatmananda
বালিকারা কুমারী পূজার উপযুক্ত; তাদের অবশ্যই ঋতুমতি হওয়া চলবে না।” মেরুতন্ত্রে বলা আছে, “সর্বকামনা সিদ্ধির জন্য ব্রাহ্মণ কন্যা, যশোলাভের জন্য ক্ষত্রিয় কন্যা, ধনলাভের জন্য বৈশ্য কন্যা ও পুত্র লাভের জন্য শূদ্রকূল জাত কন্যা কুমারী পূজার জন্য যোগ্য।” গুণ ও কর্ম অনুসারেই এই জাতি বা বর্ণ
নির্ধারিত হয়। সেইজন্যই প্রচলিত শাস্ত্র অনুসারে, বিভিন্ন মিশন ও মন্দিরগুলোতে সর্ব মঙ্গলের জন্য ব্রাহ্মণ কন্যাকেই দেবী জ্ঞানে পূজা করা হয়। সকল নারীর মধ্যই বিরাজিত রয়েছে দেবীশক্তি। তবে কুমারী রূপেই মা দুর্গা বিশেষভাবে প্রকটিত হয়েছিলেন। তাই, কুমারী রূপে নারীকে দেবীজ্ঞানে সন্মান
জানানোর একটি বাস্তব উদাহরন হচ্ছে “কুমারী পূজা”। ঈশ্বরের অনন্ত- ভাব। তাই যে কোনও ভাব অবলম্বন করে ঈশ্বরকে আরাধনা করা যায়। সেজন্য পূজারীরা অনš-ভাবের এক ভাব মাতৃরূপে ঈশ্বরকে আরাধনা করেন। কুমারী পূজা মাতৃরূপে ইশ্বরেরই একটি আরাধনা। মনু সংহিতায় আছে,
‘যত্র নার্যন্তু পূজ্য- রম- তত্র দেবতাঃ/যত্রৈতান্তু ন পূজ্যতে সর্বান্তুত্রাফল ক্রিয়া’ । এর
অর্থ হল, যেখানে নারীরা পূজিত হন সেখানে দেবতার প্রসন্ন। যেখানে নারীরা সম্মান পান না, সেখানে সব কাজই নিষ্ফল। আবার মহাদেব যোগিনী শাস্ত্রে বলেছেন,
‘কুমারী পূজনং ফলং বক্তু
নার্হামি সুন্দরী।/
জিহ্বাকোটি সহস্রৈস্তু
বস্তুকোটি শতৈরপি’। এর অর্থÑ
শতকোটি জিহ্বায় কুমারী পূজার ফল
ব্যক্ত
করতে পারব না। কুমারীরা শুদ্ধতার প্রতীক হওয়ায় মাতৃরূপে ঈশ্বরের আরাধনার জন্য কুমারীকন্যাকে নির্বাচন করা হয়। সাধারণত অষ্টমী বা নবমীতে কুমারী পূজা করা হয়। হিন্দু শাস্ত্রে ১ থেকে ১৬ বছর
বয়সী অজাতপুষ্পবালাকে কুমারী বলা হয়। বয়স অনুযায়ী
১ বছর বয়সী কন্যাকে সন্ধ্যা
২ বছর বয়সী কন্যাকে স্বরসতী,
৩ বছর বয়সী কন্যাকে কালিকা,
৫ বছর বয়সী কন্যাকে সুভগা,
৬ বছর বয়সী কন্যাকে উমা,
৭ বছর বয়সী কন্যাকে মালিনী,
৮ বছর বয়সী কন্যাকে কুব্জিকা,
৯ বছর বয়সী কন্যাকে অপরাজিতা,
১০ বছর বয়সী কন্যাকে কালসন্ধর্ভা,
১১ বছর বয়সী কন্যাকে রুদ্রাণী,
১২ বছর বয়সী কন্যাকে ভৈরবী,
১৩ বছর বয়সী কন্যাকে মহালক্ষ্মী
১৪ বছর বয়সী কন্যাকে পীঠনায়িকা,
১৫ বছর
বয়সী কন্যাকে ক্ষেত্রজ্ঞা এবং
১৬ বছর
বয়সী কন্যাকে অম্বিকা বলা হয়। হিন্দুশাস্ত্রে এসব নাম জগত মাতার স্বরূপের এক একটি গুণ প্রকাশ করে। প্রায় সর্বজাতীয় কুমারী কন্যাকেই কুমারীরূপে পূজা করা যেতে পারে।
ত্রুটি মার্জনা করবেন। source - https://www.facebook.com/swami.shivatmananda
কুশমণ্ডি হাসপাতাল পাড়া সার্বজনীন দুর্গা পূজার কিছু ফটো ( Kushmandi Hospital Para Sarbojanin Durga Puja ২০১৫ ) ফেসবুকে ফটো Update পেতে ফেসবুক পেজটি লাইক দিন। [ কুশমন্ডী মিতালী সংঘের পূজো মন্ডপের শুভ সূচনা - Mitali Sangh Kushmandi ] এছারাও বালুরঘাট, হিলি, গঙ্গারামপুর, বুনিয়াদ পুর, কালিয়া গঞ্জ, রায়গঞ্জ , ও ইটাহার এর ফটো ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
To Download all kushmandi Town's Update Durga Puja Photo and video Click Here ..
কুশমণ্ডি ও কালিয়াগঞ্জ এর দুর্গা পূজার ফটো Update পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
Unknown 10:02:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
Kushmandi Hospital Para Sarbojanin Durga Puja Pandel
Kushmandi Hospital Para Sarbojanin Durga Puja
কুশমণ্ডি ও কালিয়াগঞ্জ এর দুর্গা পূজার ফটো Update পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
Popular Posts
-
সমান্তর ধারা কোনো ধারার যেকোনো পদ ও তার পূর্ববর্তী পদের পার্থক্য (বিয়োগফল) সমান হলে তাকে সমান্তর ধারা বলে। সমান্তর ধারা সসীম বা অসীম য...
-
সরস্বতী পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি অন্যতম প্রচলিত পূজা। সরস্বতী দেবীকে শিক্ষা, সংগীত ও শিল্পকলার দেবী ও আশীর্বাদাত্রী মনে করা হয়। বাং...
-
সরস্বতী পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি অন্যতম প্রচলিত পূজা। সরস্বতী দেবীকে শিক্ষা, সংগীত ও শিল্পকলার দেবী ও আশীর্বাদাত্রী মনে করা হয়। বাং...
-
১৪২৫ বাংলা সাল অনুযায়ী শুভ অনুষ্ঠান এর দিন তারিখ ও সময়সূচী নিম্নে ১৪২৫ সালের শুভ অনুষ্ঠান এর দিন তারিখ ও সময়সূচী শেয়ার করা হল- শুভ...
-
প্রথমে সকলকে জানাই ইংরেজি শুভ নববর্ষের আন্তারিক প্রীতি ও অভিন্দন। আজাকে বাংলার সুপরিচিত সকল সকল পত্রিকার নাম ও অয়েব সাইট লিঙ্ক আপনাদের সঙ্গ...
Kmdinfo FB Page