কুশমণ্ডি, ২৯ জুলাই : বেসরকারি বাস ও অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল পাঁচ অটোযাত্রীর। তার মধ্যে এক শিশুও আছে। ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও নয়জন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আজ বিকালে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি থানার আমিনপুরের মোহাগ্রাম এলাকায় রায়গঞ্জ-বালুরঘাট রাজ্য সড়কের উপর। মৃতদের নাম আজিজ়ার রহমান (২৬), রেজ়িনা খাতুন (২৩), নূর জাহান (২), মেহেরুন খাতুন (১৬)। এক জনের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
বেসরকারি বাসটি রায়গঞ্জ থেকে বুনিয়াদপুরের দিকে আসছিল। আর উলটো দিক থেকে একটি অটো রায়গঞ্জের দিকে যাচ্ছিল। কালিকামোরার মোহাগ্রাম এলাকায় ওই অটো ও বেসরকারি বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান চারজন। রায়গঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান বাকি একজন। মৃতদের বাড়ি কুশমণ্ডির বিভিন্ন এলাকায়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা পুলিশের। ঘটনার পরেই পলাতক বাসের চালক। গুরুতর আহত হয়েছেন অটোর চালক।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কুশমণ্ডি থানার পুলিশ। সঙ্গে ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে কুশমণ্ডি গ্রামীণ হাসপাতাল ও রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার জেরে বেশ কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। পরে পুলিশ ঘাতক গাড়ি দু’টিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। তারপর ফের স্বাভাবিক হয় যান চলাচল।
Malin Sarkar 10:16:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
বেসরকারি বাসটি রায়গঞ্জ থেকে বুনিয়াদপুরের দিকে আসছিল। আর উলটো দিক থেকে একটি অটো রায়গঞ্জের দিকে যাচ্ছিল। কালিকামোরার মোহাগ্রাম এলাকায় ওই অটো ও বেসরকারি বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান চারজন। রায়গঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান বাকি একজন। মৃতদের বাড়ি কুশমণ্ডির বিভিন্ন এলাকায়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা পুলিশের। ঘটনার পরেই পলাতক বাসের চালক। গুরুতর আহত হয়েছেন অটোর চালক।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কুশমণ্ডি থানার পুলিশ। সঙ্গে ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে কুশমণ্ডি গ্রামীণ হাসপাতাল ও রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার জেরে বেশ কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। পরে পুলিশ ঘাতক গাড়ি দু’টিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। তারপর ফের স্বাভাবিক হয় যান চলাচল।
Check (Know) Own Mobile Number on Airtel, Idea, Vodafone, Aircel, BSNL, Docomo, Reliance
- Check (Know) own Number in Airtel (Airtel Number Check) *121*9# or *1#
- Check (Know) own Number in Aircel (Aircel Number Check) *131# or *1#.
- Check (Know) own Number in BSNL (BSNL Number Check) *1#
- Check (Know) own Number in Idea (Idea Number Check) *131*1#
- Check (Know) own Number in MTNL (MTNL Number Check) *8888#
- Check (Know) own Number in Reliance (Reliance Number Check) *1# or *111#
- Check (Know) own Number in TATA DOCOMO (Docomo Number Check) *1# Or *124#
- Check (Know) own Number in Vodafone (Vodafone Number Check) *111*2#
- Check (Know) own Number in Videocon (Videocon Number Check) *1#
Tested and Verified Code Below (All Mobile phone code)
Airtel Tested and VerifiedAirtel :- *121*9# Or *1# (Tested Verified)
*282#
*140*1600#
*140*175#
*141*123#
*400*2*1*10#
Idea Tested and Verified
Idea:- *131*1# (Tested Verified)*789#
*147*8*2#
*147*1*3#
*147*2*4#
*100#
*125*9#
*147#
*131#
*1#
*616*6#
Vodafone Tested and Verified
Vodafone:- *111*2# (Tested Verified)*555#
*555*0#
*777*0#
*131*0#
Aircel Tested and Verified
Aircel:- *1# Or*131# (Tested Verified)*234*4#
*122*131#
*888#
Docomo:- *1# Or *124# (Tested Verified)
Reliance:- *1# (Tested Verified)
MTNL:- *8888# (Tested Verified)
Videocon:- *1# (Tested Verified)
Check (Know) Phone Number, Airtel, Aircel, BSNL,Idea, MTNL, Reliance ...
Labels: Help Code, Mobile, Mobile Apps, Phone Number
সরস্বতী শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থে 'সরস্+বতু' স্ত্রী লিঙ্গে 'ঈ' প্রত্যয় যুক্ত যোগে 'সরস্বতী'। 'সতত রসে সমৃদ্ধা'। তিনি শুক্লবর্ণা, শুভ্র হংসবাহনা, 'বীণা-রঞ্জিত পুস্তক হস্তে' অর্থাৎ এক হাতে বীণা ও অন্য হাতে পুস্তক।
সেগুলোর গূঢ় রহস্য তথা যথার্থ তাৎপর্য হৃদয়ে ধারণ করে মাকে পূজার্চনা করা উচিত। নয়তো পূজার আড়ম্বরতা যতই হোক না কেন তা অর্থহীন। শিক্ষার্থীরা দেবী সরস্বতীর পূজা বেশি করে। কেন? কারণ তিনি জ্ঞানদায়িনী বিদ্যার দেবী সরস্বতী। বিদ্যা দান করেন তিনি। মানুষ জ্ঞান পিপাসু। সর্বদা জ্ঞানের সন্ধান করে। 'শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানং তৎপরঃ সংযতেন্দ্রিয়'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি জ্ঞান লাভ করে থাকেন।
শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হয় কীভাবে? শ্রদ্ধাবোধ গড়ে তোলার জন্য পারিবারিক শিক্ষা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বাল্যকাল থেকেই ধর্মীয় আচার-আচরণের শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন। সনাতন ধর্মাবলম্বী ছোটদেরকে ধর্মীয় চেতনা দান করার জন্য শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা অন্যতম একটি উৎসব।
পূজার আগের দিন সংযম পালন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গভীর শিক্ষা দেয়। ছোটবেলায় শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজায় সংযমের দিন মাছ-মাংস পরিহার, নিরামিষ আহার, আতপ চালের ভাত খাওয়া, উপোস থাকা সম্ভব হবে কি-না এসব নিয়ে এবং পূজার দিন উপবাস থাকা, পুষ্পাঞ্জলি অর্পণে হয় আনন্দঘন এক আয়োজন! আর এ সময়ই একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী তথা কোমলমতি শিক্ষার্থীও ধর্মীয় চেতনা পেয়ে থাকে। লক্ষণীয়, আমরা (বড়রা) প্রতিমায় ভক্তি নিবেদনের ক্ষেত্রে ওই প্রতিমার প্রণাম-মন্ত্রটুকুও জানি না! প্রণাম নিবেদনেও যে কত আধুনিকতা যুক্ত হয়েছে, তা ভাবলে অবাক হতে হয়!
শিক্ষার্থীসহ পূজিত সবাই যেন তার তাৎপর্য ও পূজার মূল আচরণে পূজিত হন সে কথা বিচার্য রেখে তার বর্ণনায় লক্ষ্য করা যাক:
দেবী শুক্লবর্ণা:
শুক্লবর্ণ মানে সাদা রং। সত্ত্বগুণের প্রতীকও হলো সাদা। পবিত্র গীতার চতুর্দশ অধ্যায়ের ৬নং শ্লোকে আছে 'তত্র সত্ত্বং নির্মলত্বাৎ' অর্থাৎ সত্ত্ব, রজঃ ও তমোগুণের মধ্যে সত্ত্বগুণ অতি পবিত্র গুণ, স্বচ্ছতার প্রতীক, নির্মলতার প্রতীক। আবার ওই অধ্যায়েরই ১৭নং শ্লোকে আছে, 'সত্ত্বাৎ সংজায়তে জ্ঞানং' অর্থাৎ সত্ত্বগুণে জ্ঞান লাভ হয়। তাই জ্ঞানময়ী সর্বশুক্লা দেবী শ্রীশ্রী সরস্বতী জ্ঞানে গুণান্বিত বলে তার গায়ের রং শুক্লবর্ণা অর্থাৎ দোষহীনা ও পবিত্রতার মূর্তি। আর জ্ঞানদান করেন বলে তিনি জ্ঞানদায়িনী। 'নহি জ্ঞানেন সদৃশং পবিত্রমিহ বিদ্যতে'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ 'জ্ঞানের মতো পবিত্র আর কিছু নেই'। আমরাও যেন সে গুণের অধিকারী হতে পারি এ আমাদের প্রার্থনা।
হংসঃ
জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সরস্বতীর বাহন শ্বেতহংস। হাঁস অসারকে ফেলে সার গ্রহণ করে। দুধ ও জল মিশ্রণ করে দিলে হাঁস জল ফেলে শুধু দুধটুকু গ্রহণ করে নেয়। কিংবা কাঁদায় মিশ্রিত স্থান থেকেও তার খাদ্য খুঁজে নিতে পারে। মায়ের সঙ্গে পূজিত হয়ে শিক্ষা দিচ্ছে- সবাই যেন সবার অসার বা ভেজাল/অকল্যাণকর পরিহার করে সার বা ভালো কিছু অর্থাৎ নিত্য পরমাত্মাকে গ্রহণ করেন এবং পারমার্থিক জ্ঞান অর্জন করে সুন্দর পথে চলতে পারি।
বীণাঃ '
জীবন ছন্দময়'। বীণার ঝংকারে উঠে আসে ধ্বনি বা নাদ। বিদ্যাদেবী সরস্বতীর ভক্তরা সাধনার দ্বারা সিদ্ধি লাভ করলে বীণার ধ্বনি শুনতে পান। বীণার সুর মধুর। পূজার্থী বা বিদ্যার্থীর মুখ নিঃসৃত বাক্যও যেন মধুর হয় এবং জীবনও মধুর সংগীতময় হয় এ কারণেই মায়ের হাতে বীণা। হাতে বীণা ধারণ করেছেন বলেই তার অপর নাম বীণাপাণি।
পুস্তকঃ
বিদ্যার্থীর লক্ষ্য জ্ঞান অন্বেষণ। আর সে জ্ঞান ও বিদ্যা অন্বেষণের জন্য জ্ঞানের ভাণ্ডার 'বেদ' তার হাতে রয়েছে। 'বেদই বিদ্যা'। তিনি আমাদের আশীর্বাদ করছেন- 'জীবনকে শুভ্র ও পবিত্র রাখ। সত্যকে আঁকড়ে রাখ। মূল গ্রন্থের বাণী পালন কর। জীবন ছন্দময় কর। স্বচ্ছন্দে থাক।'
উল্লেখ্য, প্রতিটি দেব-দেবীর প্রণাম-মন্ত্র ও পুষ্পাঞ্জলি প্রদান মন্ত্র আমাদের সবার জানা উচিত। আর তাই নিম্নোক্ত মন্ত্রগুলি বিদ্যার্থীদের অবশ্যই জানা উচিত।
সরস্বতী দেবীর প্রণাম ও পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্রঃ
ওঁ সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষী বিদ্যাং দেহী নমোহস্তুতে।।
ওঁ ভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈই নমো নমঃ।
বেদ বেদান্ত বেদাঙ্গ বিদ্যাস্থানভ্যঃ এব চ
এষ সচন্দন পুষ্প বিল্বপত্রাঞ্জলি ওঁ ঐং সরস্বত্যৈ নমঃ।।
জ্ঞানদায়িনী সরস্বতী মায়ের পূজাতে ফাঁকি না দিয়ে আমরা সবাই সঠিকভাবে তার পূজা করি। তার পূজার শিক্ষায় আমরা সর্বদা সবাই শুদ্ধ জ্ঞানচর্চায় যেন রত থাকি এবং প্রার্থনা করি-
ওঁ অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যুর্মা অমৃতংগময়
আবিরাবির্ম এধি।
অর্থাৎ- হে ঈশ্বর, আমাকে অসৎ থেকে সৎ লোকে, অন্ধকার থেকে আলোতে এবং মৃত্যু থেকে অমৃতে নিয়ে যাও।
Malin Sarkar 03:09:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
সেগুলোর গূঢ় রহস্য তথা যথার্থ তাৎপর্য হৃদয়ে ধারণ করে মাকে পূজার্চনা করা উচিত। নয়তো পূজার আড়ম্বরতা যতই হোক না কেন তা অর্থহীন। শিক্ষার্থীরা দেবী সরস্বতীর পূজা বেশি করে। কেন? কারণ তিনি জ্ঞানদায়িনী বিদ্যার দেবী সরস্বতী। বিদ্যা দান করেন তিনি। মানুষ জ্ঞান পিপাসু। সর্বদা জ্ঞানের সন্ধান করে। 'শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানং তৎপরঃ সংযতেন্দ্রিয়'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি জ্ঞান লাভ করে থাকেন।
শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হয় কীভাবে? শ্রদ্ধাবোধ গড়ে তোলার জন্য পারিবারিক শিক্ষা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বাল্যকাল থেকেই ধর্মীয় আচার-আচরণের শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন। সনাতন ধর্মাবলম্বী ছোটদেরকে ধর্মীয় চেতনা দান করার জন্য শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা অন্যতম একটি উৎসব।
পূজার আগের দিন সংযম পালন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গভীর শিক্ষা দেয়। ছোটবেলায় শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজায় সংযমের দিন মাছ-মাংস পরিহার, নিরামিষ আহার, আতপ চালের ভাত খাওয়া, উপোস থাকা সম্ভব হবে কি-না এসব নিয়ে এবং পূজার দিন উপবাস থাকা, পুষ্পাঞ্জলি অর্পণে হয় আনন্দঘন এক আয়োজন! আর এ সময়ই একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী তথা কোমলমতি শিক্ষার্থীও ধর্মীয় চেতনা পেয়ে থাকে। লক্ষণীয়, আমরা (বড়রা) প্রতিমায় ভক্তি নিবেদনের ক্ষেত্রে ওই প্রতিমার প্রণাম-মন্ত্রটুকুও জানি না! প্রণাম নিবেদনেও যে কত আধুনিকতা যুক্ত হয়েছে, তা ভাবলে অবাক হতে হয়!
শিক্ষার্থীসহ পূজিত সবাই যেন তার তাৎপর্য ও পূজার মূল আচরণে পূজিত হন সে কথা বিচার্য রেখে তার বর্ণনায় লক্ষ্য করা যাক:
দেবী শুক্লবর্ণা:
শুক্লবর্ণ মানে সাদা রং। সত্ত্বগুণের প্রতীকও হলো সাদা। পবিত্র গীতার চতুর্দশ অধ্যায়ের ৬নং শ্লোকে আছে 'তত্র সত্ত্বং নির্মলত্বাৎ' অর্থাৎ সত্ত্ব, রজঃ ও তমোগুণের মধ্যে সত্ত্বগুণ অতি পবিত্র গুণ, স্বচ্ছতার প্রতীক, নির্মলতার প্রতীক। আবার ওই অধ্যায়েরই ১৭নং শ্লোকে আছে, 'সত্ত্বাৎ সংজায়তে জ্ঞানং' অর্থাৎ সত্ত্বগুণে জ্ঞান লাভ হয়। তাই জ্ঞানময়ী সর্বশুক্লা দেবী শ্রীশ্রী সরস্বতী জ্ঞানে গুণান্বিত বলে তার গায়ের রং শুক্লবর্ণা অর্থাৎ দোষহীনা ও পবিত্রতার মূর্তি। আর জ্ঞানদান করেন বলে তিনি জ্ঞানদায়িনী। 'নহি জ্ঞানেন সদৃশং পবিত্রমিহ বিদ্যতে'(শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-৪/৩৯) অর্থাৎ 'জ্ঞানের মতো পবিত্র আর কিছু নেই'। আমরাও যেন সে গুণের অধিকারী হতে পারি এ আমাদের প্রার্থনা।
হংসঃ
জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সরস্বতীর বাহন শ্বেতহংস। হাঁস অসারকে ফেলে সার গ্রহণ করে। দুধ ও জল মিশ্রণ করে দিলে হাঁস জল ফেলে শুধু দুধটুকু গ্রহণ করে নেয়। কিংবা কাঁদায় মিশ্রিত স্থান থেকেও তার খাদ্য খুঁজে নিতে পারে। মায়ের সঙ্গে পূজিত হয়ে শিক্ষা দিচ্ছে- সবাই যেন সবার অসার বা ভেজাল/অকল্যাণকর পরিহার করে সার বা ভালো কিছু অর্থাৎ নিত্য পরমাত্মাকে গ্রহণ করেন এবং পারমার্থিক জ্ঞান অর্জন করে সুন্দর পথে চলতে পারি।
বীণাঃ '
জীবন ছন্দময়'। বীণার ঝংকারে উঠে আসে ধ্বনি বা নাদ। বিদ্যাদেবী সরস্বতীর ভক্তরা সাধনার দ্বারা সিদ্ধি লাভ করলে বীণার ধ্বনি শুনতে পান। বীণার সুর মধুর। পূজার্থী বা বিদ্যার্থীর মুখ নিঃসৃত বাক্যও যেন মধুর হয় এবং জীবনও মধুর সংগীতময় হয় এ কারণেই মায়ের হাতে বীণা। হাতে বীণা ধারণ করেছেন বলেই তার অপর নাম বীণাপাণি।
পুস্তকঃ
বিদ্যার্থীর লক্ষ্য জ্ঞান অন্বেষণ। আর সে জ্ঞান ও বিদ্যা অন্বেষণের জন্য জ্ঞানের ভাণ্ডার 'বেদ' তার হাতে রয়েছে। 'বেদই বিদ্যা'। তিনি আমাদের আশীর্বাদ করছেন- 'জীবনকে শুভ্র ও পবিত্র রাখ। সত্যকে আঁকড়ে রাখ। মূল গ্রন্থের বাণী পালন কর। জীবন ছন্দময় কর। স্বচ্ছন্দে থাক।'
উল্লেখ্য, প্রতিটি দেব-দেবীর প্রণাম-মন্ত্র ও পুষ্পাঞ্জলি প্রদান মন্ত্র আমাদের সবার জানা উচিত। আর তাই নিম্নোক্ত মন্ত্রগুলি বিদ্যার্থীদের অবশ্যই জানা উচিত।
সরস্বতী দেবীর প্রণাম ও পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্রঃ
ওঁ সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষী বিদ্যাং দেহী নমোহস্তুতে।।
ওঁ ভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈই নমো নমঃ।
বেদ বেদান্ত বেদাঙ্গ বিদ্যাস্থানভ্যঃ এব চ
এষ সচন্দন পুষ্প বিল্বপত্রাঞ্জলি ওঁ ঐং সরস্বত্যৈ নমঃ।।
জ্ঞানদায়িনী সরস্বতী মায়ের পূজাতে ফাঁকি না দিয়ে আমরা সবাই সঠিকভাবে তার পূজা করি। তার পূজার শিক্ষায় আমরা সর্বদা সবাই শুদ্ধ জ্ঞানচর্চায় যেন রত থাকি এবং প্রার্থনা করি-
ওঁ অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যুর্মা অমৃতংগময়
আবিরাবির্ম এধি।
অর্থাৎ- হে ঈশ্বর, আমাকে অসৎ থেকে সৎ লোকে, অন্ধকার থেকে আলোতে এবং মৃত্যু থেকে অমৃতে নিয়ে যাও।
হিন্দু দেব দেবী সম্পর্কে আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন ।
মনসা-লৌকিক দেবী হিসেবে খ্রীষ্টপূর্ব ৩০০০অব্দে সিন্ধু সভ্যতার অন্তর্গত আদিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে যাঁর প্রচলন পরবর্তীতে পৌরাণিক দেবী হিসেবেও খ্যাত ।
পদ্মপুরাণ,দেবীভাগবত পুরাণ ও ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণসহ কয়েকটি উপপুরাণে এই দেবীর উল্লেখ রয়েছে।তবে ইতিহাসবেত্তাদের মতে,মনসা দেবীর বর্তমান মূর্তিরূপে পূজার প্রচলন ঘটে দশম-একাদশ শতকে ।সাধারণত সর্পকুলের অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে প্রচলিত হলেও তাঁকে কৃষির দেবীও বলা হয়।পুরাণ মতে,মনসা জরত্কারু মুনির পত্মী,আস্তিকের মাতা এবং বাসুকির ভগিনী । ব্রহ্মার উপদেশে ঋষি বশিষ্ঠ সর্পমন্ত্রের সৃষ্টি করেন এবং তাঁর তপস্যার দ্বারা মন থেকে অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে মনসার আবির্ভাব ঘটে। মন থেকে সাকার রূপ লাভ করেছেন বলে এর নাম হয়েছে মনসা । মনসাকে আবার শিব দুহিতা রূপেও কল্পনা করা হয়। মনসার অপর নাম কেতকা , বিষহরি, পদ্মাবতী প্রভৃতি।
*মনসা পূজাঃ
আষাঢ় মাসের পূর্ণিমার পর যে পঞ্চমী তিথি (শ্রাবণ)তাকে নাগপঞ্চমী বলে। নাগপঞ্চমীতে উঠানে সিজগাছ স্থাপন করে মনসা পূজা করা হয়। ভাদ্রমাসের কৃষ্ণা পঞ্চমী পর্যন্ত পূজা করার বিধান আছে।বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে একমাস যাবত্ পূজা করে পূজাসমাপনান্তে বিশেষভাবে পুজো করা হয় অথবা শুধুমাত্র শেষ দিনে পুরোহিত দ্বারা পূজা করা হয়।উল্লেখ্য, নাগকুল কশ্যপমুনির জাত যা সাধারণ সাপ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ও বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন যেমনঃ অনন্ত , শিষ , বাসুকি প্রভৃতি উদাহরণস্বরূপ বিষ্ণুর মস্তকের উপরে থাকে শিষ নাগ ।
*বাংলা সাহিত্যে মনসাঃ
ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষার্ধে কানা হরি দত্ত রচিত মনসা মঙ্গল,নারায়নদেবের পদ্মপুরাণ,বিপ্রদাস বিপলাই রচিত মনসা বিজয় ,কেতাকদাস , ক্ষেমানন্দ প্রমুখসহ পূর্ববঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশের)প্রায় বাইশ জন কবি রচিত মনসাকে নিয়ে মঙ্গলকাব্য ও পালাগান তত্কালীন বাংলার আর্থ -সামাজিক প্রতিচ্ছবিকে প্রকাশ করে।
*পরিশেষঃ
ভগবান গীতায় ১০ম অধ্যায়ের ২৮-২৯ শ্লোকে বলেছেন ,সর্পের মধ্যে বাসুকি,নাগের মধ্যে তিনি অনন্ত। আবার,তিনি খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যে, আকাশ যেমন সবকিছুকে আচ্ছাদিত করে থাকলেও কোন কিছুর সাথে লেগে নেই তেমনি সবকিছুর শক্তি তাঁর ই অথচ তিনি কোনকিছুর সাথে জড়িত নন দেবী মনসার পুজো কালক্রমে বাঙালি সনাতনী সংস্কৃতির অংশ
হয়ে দাঁড়িয়েছে।কেরালা,তামিলনাড়ুসহ দক্ষিণভারতে,নেপালের কাঠমুন্ডুতে আজ নাগপঞ্চমী অন্যতম প্রধান উৎসব।বাংলাদেশে দিনাজপুর,বরিশাল সহ অনেক আদিবাসী সম্প্রদায়ের পল্লীতেও গড়ে উঠেছে অনেক মনসা দেবীর মন্দির।এমনকি বৌদ্ধ ও জৈন দর্শনেও দেওয়া হয়েছে মনসা দেবীকে বিশেষ মর্যাদা । ভগবান গীতায় বলেছেন , "যে যথা মাং প্রপদ্যন্ত...পার্থ সর্বশঃ ॥"(৪/১১)
আবার,ভগবান গীতার ৭ম অধ্যায়ের ২১-২২ নং শ্লোকে বলেছেন, "যে যে ভক্ত যেই যেই দেবতাকে পূজা করিতে চায়,সেই দেবতাকে পূজা করিবার অচলা ভক্তি আমি তাকে দিয়া থাকি।সেই ভক্ত ভক্তির সহিত সেই দেবতাকে পুঁজিয়াই ইষ্টলাভ করে।"
পূজা সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতে এখানে ক্লিক করুন।
বাংলা সাল অনুযায়ী শুভ অনুষ্ঠান এর দিন তারিখ ও সময়সূচী
শুভ বিবাহ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ৬, ৯, ১৩, ১৫, ১৬, ১৭, ২৫. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৩, ১৩, ১৬, ১৭, ২৫, ২৭, ২৯
আষাঢ় ৫, ১২, ১৬, ২৪, ২৮. শ্রাবণ – ৩, ৪, ৮, ১৩, ১৪, ২২, ২৪, ২৯, ৩০
অগ্রাহায়ন- ৫, ৯, ২৩, ২৭. মাঘ- ২, ৩, ৮, ১০, ১৯, ২০, ২২
ফাল্গুন – ৬, ১৮, ২০, ২৮, ২৯.
অন্নপ্রাশন এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ২৬, ২৮. জৈষ্ঠ্য.- ২৩, ২৬. আষাঢ়- ২১, ২৯ শ্রাবণ – ১, ১৯, ২২.ভাদ্র- ১৮, ২৮.
আশ্বিন- ১৫, কার্ত্তিক – ১৬. অগ্রাহায়ন- ১৮, ২৬. পৌষ – ১৬. মাঘ – ১৬, ১৮, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন- ১৭.চৈত্র – ২৬.
গৃহপ্রবেশ এর দিনঃ
শ্রাবণ – ২৩, ২৫. কার্ত্তিক – ১৪, ১৬, ১৮. অগ্রাহায়ন – ১৪. ফাল্গুন – ১৭
সাধভক্ষণ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ১, ৯, ২৫, ২৪. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৮, ২২, ২৬. আষাঢ়- ৫, ২১, ২৬, ২৯.
শ্রাবণ – ১, ২২, ২৫. ভাদ্র – ১, ১৬, ১৮, ২৩, ২৮. আশ্বিন – ১৯, ২০, ২৯.
কার্ত্তিক – ১৪, ২১, ২৩. অগ্রাহায়ন- ১৪, ১৮. পৌষ – ১৬, ২১, ২৪. মাঘ – ১৬, ১৯, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন – ১৫, ১৭, ২৪. চৈত্র- ২২, ২৬.
উপনয়ণ এর শুভ দিন
ফাল্গুন – ১৭. চৈত্র- ২৩.
পূজার যেকোন তথ্য পেতে পড়ুন পূজাডেটটাইম.ইন (pujadatetime.in) . এখানে ক্লিক করে জেনে নিন আজকে আর কি কি পূজা আছে।
Malin Sarkar 21:53:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
শুভ বিবাহ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ৬, ৯, ১৩, ১৫, ১৬, ১৭, ২৫. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৩, ১৩, ১৬, ১৭, ২৫, ২৭, ২৯
আষাঢ় ৫, ১২, ১৬, ২৪, ২৮. শ্রাবণ – ৩, ৪, ৮, ১৩, ১৪, ২২, ২৪, ২৯, ৩০
অগ্রাহায়ন- ৫, ৯, ২৩, ২৭. মাঘ- ২, ৩, ৮, ১০, ১৯, ২০, ২২
ফাল্গুন – ৬, ১৮, ২০, ২৮, ২৯.
অন্নপ্রাশন এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ২৬, ২৮. জৈষ্ঠ্য.- ২৩, ২৬. আষাঢ়- ২১, ২৯ শ্রাবণ – ১, ১৯, ২২.ভাদ্র- ১৮, ২৮.
আশ্বিন- ১৫, কার্ত্তিক – ১৬. অগ্রাহায়ন- ১৮, ২৬. পৌষ – ১৬. মাঘ – ১৬, ১৮, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন- ১৭.চৈত্র – ২৬.
গৃহপ্রবেশ এর দিনঃ
শ্রাবণ – ২৩, ২৫. কার্ত্তিক – ১৪, ১৬, ১৮. অগ্রাহায়ন – ১৪. ফাল্গুন – ১৭
সাধভক্ষণ এর শুভ দিনঃ
বৈশাখ- ১, ৯, ২৫, ২৪. জৈষ্ঠ্য.- ২, ৮, ২২, ২৬. আষাঢ়- ৫, ২১, ২৬, ২৯.
শ্রাবণ – ১, ২২, ২৫. ভাদ্র – ১, ১৬, ১৮, ২৩, ২৮. আশ্বিন – ১৯, ২০, ২৯.
কার্ত্তিক – ১৪, ২১, ২৩. অগ্রাহায়ন- ১৪, ১৮. পৌষ – ১৬, ২১, ২৪. মাঘ – ১৬, ১৯, ২৩, ২৬.
ফাল্গুন – ১৫, ১৭, ২৪. চৈত্র- ২২, ২৬.
উপনয়ণ এর শুভ দিন
ফাল্গুন – ১৭. চৈত্র- ২৩.
পূজার যেকোন তথ্য পেতে পড়ুন পূজাডেটটাইম.ইন (pujadatetime.in) . এখানে ক্লিক করে জেনে নিন আজকে আর কি কি পূজা আছে।
কুশমণ্ডি থানার (Kushmandi) সব বিদ্যালয়ের লিস্ট ও স্থাপিত সন (বছর) শেয়ার করা হল। নিম্নে বিদ্যালয়ের তালিকা -
আপনার জানা কোন বিদ্যালয় থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। বাকি স্কুলগুলি অতি শিগ্রি শেয়ার করা হবে তক্ষণ সঙ্গে থাকুন।
Malin Sarkar 08:30:00 New Google SEO Bandung, Indonesia
List of school in Kushmandi Thana, Dakshin Dinajpur (south dinajpur ), West Bengal
School Name
|
ESIT
|
BETAHAR DARUL HADIS
|
1980
|
BETAHAR DARUL TOHID MADRASAH
|
1980
|
BETAHAR F P SCHOOL
|
1920
|
BETAHAR JR HIGH SCHOOL
|
2011
|
BETAHAR JR. HIGH MADRASAH PROP
|
1973
|
BHAJNA F P SCHOOL
|
1965
|
BHAKTIPOR S.S.K
|
2000
|
BHELAKURI F P SCHOOL
|
1954
|
BIDYAMANDIR SHISHU NIKETAN
|
2004
|
BILANDABATI F P SCHOOL
|
1933
|
BILONALABATI K.P.S. S. ANGAN
|
1990
|
BIMALPARA SSK
|
2003
|
BISKURI ISLAMIA MADRASAH
|
1980
|
BOROIL F P SCHOOL
|
1945
|
BURI PUKUR MOKTAB
|
1993
|
CHAKDHA KHAREJI MADRASAH
|
1990
|
CHAKDHA S.S.K
|
1999
|
CHAKDHAPARA F P SCHOOL
|
1959
|
CHANDIPUR MOKTAB DARUL UISM
|
2001
|
CHANDPUR F P SCHOOL
|
1976
|
CHAPAHAT F P SCHOOL
|
1960
|
CHAPAPARA S.S.K -
|
1999
|
CHAPRA F P SCHOOL
|
1979
|
CHILD LABOUR SCHOOL
|
1990
|
CHILD LABOUR SCHOOL
|
1999
|
CHORAGACHHI J.R. MADRASAH
|
1930
|
CHOUSA F P SCHOOL
|
1946
|
CHOUSHA SCHOOL PARA S.S.K
|
2000
|
CHOUSHA T.A. HIGH SCHOOL
|
1970
|
DAKSHIN BHABANIPUR F.P. SCHOOL
|
1971
|
DAKSHIN DHAMZA F.P. SCHOOL
|
2001
|
DAKSHIN KRISHNOPUR SSK
|
2000
|
DAKSHIN NAHIT MOKTAB
|
1999
|
DAKSHIN NAHIT MOKTAB-
|
1992
|
DAKSHIN NAHIT T.S.R.D F.P.
|
2002
|
DAKSHIN UDAYPUR MADRASAH
|
1965
|
DAKSHIN UDAYPUR MADRASAH
|
1965
|
DAMANAHAR PRIMARY SCHOOL
|
2001
|
DANGAPARA PRIMARY SCHOOL
|
2001
|
DAR ULU MOTAB MADRASAH
|
1992
|
DARATYAHID MADRASAH MIRAPARA
|
1993
|
DASBARI F P SCHOOL
|
1954
|
DEHABAND BHUPAL CH. SHISHU NIKETAN
|
2007
|
DEHABAND F P SCHOOL
|
1954
|
DEHAT F P SCHOOL
|
1973
|
DELWARPUR JHANJHANIPIR SSK
|
2002
|
DELWARPUR KHARI PARA D.H. MSK
|
2004
|
DEOLBARI JR SCHOOL
|
2008
|
DEUL BARI ADHIBASIPARA S.S.K
|
2001
|
DEUL F P SCHOOL
|
1979
|
DHADRANG S.S.K
|
2001
|
DHAKDHOLE F P SCHOOL
|
1901
|
DHAKDHOLE HIGH SCHOOL
|
1940
|
DHAKDHOLE MADRASAH
|
1988
|
DHLAHAR S.S.K
|
2000
|
DILALPUR BASANTITALA FP SCH
|
1947
|
DOHAROL F P SCHOOL
|
1954
|
DOMNAHAR TAGORE SOCITY PRI.SCH
|
2001
|
DOPITHA F P SCHOOL
|
1954
|
EKDALA BAHIRHATA F P SCHOOL
|
1973
|
EKDALA SATASGRAM EDU MULTI WE SOCY
|
2000
|
FAIJUL ULUM CHAKDHAPARA
|
1999
|
FARASPUR F P SCHOOL
|
1973
|
FATEPUR C.D. HIGH SCHOOL
|
1961
|
GHAILPARA MADRASAH DAK . NAHIT
|
1975
|
GHATSA F P SCHOOL
|
1945
|
GOALGRAM F P SCHOOL
|
1945
|
GOALGRAM JR HIGH SCHOOL
|
2012
|
GOGRA F.P. SCHOOL (NEW)
|
1979
|
GOPALPUR F P SCHOOL
|
1958
|
আপনার জানা কোন বিদ্যালয় থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। বাকি স্কুলগুলি অতি শিগ্রি শেয়ার করা হবে তক্ষণ সঙ্গে থাকুন।
Advertisement
Popular News
-
Chamor Kali Happy club Sarbajanin Durga Puja (চামোর কালি সার্বজনীন দুর্গা পূজা, কুশমণ্ডি) is one of the popular Sarbajanin Durga Puja Pand...
-
Kaliyaganj Chalantika Club Sarbajanin Durga Puja (চলান্তিকা ক্লাব, কালিয়াগঞ্জ) is one of the popular Sarbajanin Durga Puja Pandal at Kaliy...
-
Famous Durga Puja Live Photo - Kaliyaganj Beside Maa Boira Kali is one of the popular Sarbajanin Durga Puja Pandal at Kaliyaganj in Uttar D...
-
Kushmandi Baghraichandi Sarbajanin Durga Puja is one of the popular Sarbajanin Durga Puja Pandal at Kushmandi in Dakshin Dinajpur. ...
-
Kumari Puja (কুমারী পূজা কি এবং কেন) ছোট বেলা থেকেই রামায়ন ও মহাভারতে আমরা অনেক বড় বড় যজ্ঞের কথা শুনে এসেছি। কলি যুগের একটি বড় যজ্...